রাজধানীর কাছেই হচ্ছে বড় অর্থনৈতিক অঞ্চল
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ৪ জুলাই ২০২০
দেশের দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং বিপুল কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের মাধ্যমে অর্থনীতিতে অবদান রাখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য বর্তমান সরকার নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। পরিকল্পিত শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান, উৎপাদন এবং রফতানি বৃদ্ধি ও বহুমুখীকরণে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে এবার রাজধানীর খুব কাছে নবাবগঞ্জে একটি বড় অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
জানা গেছে, ৮৭৪ একর জমিতে এই অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)। এরইমধ্যে বেজা এক হাজার ৭০২ কোটি টাকা ব্যয়ের একটি বিস্তারিত প্রকল্প পরিকল্পনা (ডিপিপি) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠিয়েছে। এ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রাথমিক অনুমোদন আগেই নেয়া ছিল। এবার প্রকল্পের অনুমোদন পেলে দ্রুত কাজ শুরু হতে পারে।
বেজা বলছে, প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক অঞ্চলটি ঢাকা থেকে ৩৯ কিলোমিটার, কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ৩ কিলোমিটার ও চট্টগ্রাম থেকে ২৫৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। তাই এ অর্থনৈতিক অঞ্চল বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদন পেলেই চার বছরের মধ্যে এখানে উৎপাদন শুরু হবে।
বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী জানান, অনেক বিশ্বখ্যাত বিদেশি প্রতিষ্ঠান বড় বড় বিনিয়োগ প্রস্তাব নিয়ে আসছে। অর্থনৈতিক অঞ্চলকে ঘিরে তাদের এই আগ্রহ বাংলাদেশের অর্থনীতির অমিত সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। আর তাই দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের দ্বার উম্মোচন করতে নবাবগঞ্জে বড় অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
নবাবগঞ্জে হতে যাওয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, এ প্রকল্পের দুটি উদ্দেশ্য। প্রথমত, রাজধানীতে যত বিপজ্জনক শিল্পকারখানা আছে সেগুলো সরিয়ে নেয়ার জন্য জমির ব্যবস্থা করা। দ্বিতীয়ত, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যারা ঢাকার আশপাশে জমি চান, তাদের জন্য জমির ব্যবস্থা করা।
তিনি জানান, ৮৭৪ একর জমির মধ্যে ৮৩৪ একরই ব্যক্তি মালিকানাধীন। এসব জমিতে কোনো বসতি নেই। তাছাড়া বছরের একটা সময় পানির নিচে থাকে, বাকি সময় কৃষিকাজ হয়। এ অঞ্চলের খুব কাছেই ধলেশ্বরী ও ইছামতী নদী। ফলে প্রস্তাবিত এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে নৌপথেও যোগাযোগ সুবিধা থাকবে।
বেজা সূত্রে জানা গেছে, নবাবগঞ্জে অগ্রাধিকার পাবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। বিশেষ সুবিধা পাবে পুরান ঢাকার রাসায়নিক, প্লাস্টিক ও হালকা প্রকৌশল শিল্প। বিদেশিদের চাহিদাও মাথায় রাখছে বেজা। অপরিকল্পিত শিল্পায়ন কিংবা আবাসিক এলাকায় শিল্পকারখানা করার পরিণতি যে কত ভয়াবহ হতে পারে তার প্রমাণ নিমতলি কিংবা চুড়িহাট্টা ট্রাজেডি। এই দুই আগুনে পুড়ে ছাই হয়েছে বহু মানুষের জীবন। পুরান ঢাকাকে নিরাপদ করতে বিভিন্ন সংস্থা উদ্যোগ নিলেও কোনো ফল আসেনি। এবার তাই রাজধানীর কাছে অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
বেজার চেয়ারম্যান জানান, এ অঞ্চল নির্মাণে অনুসরণ করা হবে সবুজ নীতিমালা। কারখানার পাশাপাশি জলাধার ও বনায়নের জন্য থাকবে নির্ধারিত স্থান। কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার, ফায়ার সার্ভিস স্টেশনসহ সব সেবা নিশ্চিত করবে বেজা। শুধু তাই-ই নয় এ অঞ্চলে কারখানা নির্মাণের জন্য বিভিন্ন সংস্থায় ঘুরতে হবে না বিনিয়োগকারীদের। ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার থেকে সব সেবা নেয়া যাবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) এখন পর্যন্ত ১৫১টি দেশি-বিদেশি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রায় ২০ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব পেয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ২ দশমিক ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে- হোন্ডা মটরস, সুমিটোমো, নিপ্পন, এশিয়ান পেইন্টস ও বার্জার পেইন্টস, আদানি, উইলমার, ইয়াবাং, জিনদুন, সিয়াম গ্রুপ, টিআইসি গ্রুপ, ইউনিলিভার, সাকাতা ইনক্স ও চায়না হারবার অন্যতম।
দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের দ্বার উম্মোচন করতে বেজা এরইমধ্যে আটটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলকে শিল্প স্থাপনের উপযুক্ত করেছে। এগুলো হলো- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরের আওতাধীন মীরসরাই-২এ অর্থনৈতিক অঞ্চল, মীরসরাই-২বি অর্থনৈতিক অঞ্চল, মীরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল, ফেনী অর্থনৈতিক অঞ্চল, এসবিজি অর্থনৈতিক অঞ্চল, জামালপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল, শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং মোংলা অর্থনৈতিক অঞ্চল।
- গরমে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়লে দ্রুত যা করবেন
- বরফ পানি দিয়ে গোসল কি শরীরের জন্য ভালো?
- তরমুজের ললি আইসক্রিম বানাবেন যেভাবে
- ধূসর ছবির ঝকঝকে প্রিন্ট!
- ভেদরগঞ্জে জেলেদের মাঝে জাল ও ছাগল বিতরণ
- দেশের উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন সফল নেত্রী
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে প্রধানমন্ত্রী বদ্ধপরিকর
- ফিলিস্তিনে গণহত্যা প্রতিবাদে ভোলায় ছাত্রলীগের কর্মসূচি
- বরিশালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্ণাঢ্য সর্বজনীন পেনশন মেলা
- বন্ধুত্বপূর্ণ সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে আসছে তুর্কি জাহাজ
- মিল্টনের আশ্রমে থাকা ব্যক্তিদের দায়িত্বে শামসুল হক ফাউন্ডেশন
- আন্তর্জাতিক চাহিদার প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম প্রণয়নের আহ্বান
- অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
- হাওরে ধান কাটা হলো সারা, কৃষক পরিবারে স্বস্তির হাসি
- সংকটেও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ রোল মডেল
- সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হবে গভর্নর
- সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে
- প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য রেমিট্যান্স কার্ড প্রবর্তনের সুপারিশ
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- মেয়াদোত্তীর্ণ ইউনিয়নে বসবে প্রশাসক
- রোহিঙ্গা মামলা চালাতে আর্থিক সহায়তার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- প্রত্নসম্পদ বেহাত হওয়া ঠেকাতে নতুন আইন
- ইপিজেড পাচ্ছে দক্ষিণাঞ্চল, আসবে দেড়শ কোটি ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ!
- নির্বাচনে সহিংসতা বরদাস্ত করা হবে না: বরিশালের এসপি
- চট্টগ্রাম বন্দরে যুক্ত হচ্ছে আরও ৬ লাইটার জেটি, বাড়ছে সক্ষমতা
- ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই খুন
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি
- হামাসের রকেট হামলায় ইসরায়েলের ৩ সেনা নিহত
- হাওড়-দক্ষিণাঞ্চলের কৃষক ৭০ শতাংশ ভর্তুকি, অন্যরা ৫০
- গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, ৭৬.২৫ পেয়ে প্রথম লামিয়া
- ভোলায় জেলা প্রশাসনের ঈদ সামগ্রী পেল ৩০ পরিবার
- ভোলায় অনুষ্ঠিত হলো প্রাণী প্রদর্শনী মেলা
- ভোলায় ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালিত
- ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- মাত্র ৪ উপকরণে ঘরেই তৈরি করুন কোণ মেহেদি
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- ভোলায় শপথ নিলেন তিন ইউপি চেয়ারম্যান
- ঈদের রেসিপি কবুতরের রোস্ট
- লিটনের সমস্যাটা মানসিক, এখান থেকে বের হতে হবে: সুজন
- সদর উপজেলার কেউ নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হবে না ইনশাল্লাহ
- বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় দুই কোটি ৩৫ লাখ টাকা টোল আদায়
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা
- টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা
- ভোলায় কোস্ট গার্ডের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন ও ঔষধ সামগ্রী বিতরণ
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ইইউ
- শাওয়ালের ছয় রোজা কি ধারাবাহিকভাবে রাখা জরুরি?
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর মাছ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা
- দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের প্রথম সাক্ষী হলো মেক্সিকো