• মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য আরেকটি সুখবর

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২০ ডিসেম্বর ২০২০  

শুধু যোগাযোগ নয়, পদ্মা সেতু প্রকল্পের মাধ্যমে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ৪০০ কেভি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন পেতে যাচ্ছে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। সেতু থেকে ২ কিলোমিটার ভাটিতে এ জন্য আলাদা করে ৭টি পিলার বসানো হচ্ছে। মূল সেতুর জন্য বরাদ্দকৃত ১২ হাজার কোটি টাকা থেকেই নদীর গভীরে তৈরি হচ্ছে পিলারগুলো। আগামী বছরের শেষ নাগাদ এ কাজ শেষ হবে।

হাইভোল্টেজের ৪০০ কেভির এই বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে যাচ্ছে বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, পায়রা বন্দরসহ দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলো। আশুগঞ্জ, সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে পদ্মা নদী পার হয়ে বিদ্যুৎ যাবে এসব জেলায়।

তবে পদ্মা সেতুর স্টিলের তৈরি কাঠামোতে ৪০০ কেভি হাইভোল্টেজ লাইন টানা সম্ভব নয় বলে মূল সেতু থেকে ২ কিলোমিটার ভাটিতে আলাদা করে বসানো হচ্ছে ৭টি বিদ্যুতের খুঁটি।

সেতুর পাইলিংয়ের জন্য শক্তিশালী যে হ্যামার বাংলাদেশে আনা হয়েছে, সেটা দিয়েই বিদ্যুৎ বিভাগের জন্য তৈরি করা হচ্ছে এসব পিলার। মূল সেতুর জন্য বরাদ্দকৃত ১২ হাজার টাকার মধ্যেই নির্মাণ করা হচ্ছে এ পিলারগুলো।

গত বছরের জুনে মাটি পরীক্ষার পর এর মধ্যে সব পিলারের পাইলিং শেষ। ৩৬টি খুঁটির মধ্যে ৩২টির কনক্রিটিংয়ের কাজও সম্পন্ন। আগামী বছরের ডিসেম্বর মাস নাগাদ পুরো কাজটি বিদ্যুৎ বিভাগের হাতে বুঝিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশাবাদী সেতু বিভাগ।

এ বিষয়ে সেতু সচিব বেলায়েত হোসেন বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে আমাদের অনুরোধ করা হয়েছে। যে এটা এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে। তবে বাস্তব অগ্রগতি দেখে আমার মনে হয় আরও সময় লাগবে বিদ্যুৎ লাইনের কাজ শেষ করতে। আমরা আশা করছি, ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করতে পারব।

৭টি পিলারের ৩টিতে ৪টি করে আর ৪টিতে ৬টি করে মোট ৩৬টি খুঁটি প্রবেশ করাতে হচ্ছে নদীর তলদেশে। এক একটি পিলারের মধ্যে দূরত্ব ৮৩০ মিটার।