এলডিসি থেকে বের হওয়ার দ্বিতীয় স্বীকৃতি পাচ্ছে বাংলাদেশ
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১
স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বের হতে দ্বিতীয়বারের মতো জাতিসংঘের আনুষ্ঠানিক পর্যালোচনার মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। আজ জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি) এলডিসিগুলোর জন্য ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনা বৈঠক শুরু করছে। বৈঠকে দ্বিতীয় দফায় এলডিসি থেকে বের হওয়ার প্রয়োজনীয় মানদণ্ড বাংলাদেশ পূরণ করতে পেরেছে কিনা তার আনুষ্ঠানিক মূল্যায়ন করা হবে। মোটামুটি নিশ্চিত যে, এ দফায়ও বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণের মানদণ্ড পূরণের স্বীকৃতি পাবে এবং উত্তরণের জন্য সুপারিশ করবে সিডিপি।
সিডিপির পর্যালোচনা সভা আজ থেকে প্রায় সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে। ভার্চুয়াল এ সভায় বিভিন্ন এলডিসির প্রতিনিধিরাও অংশ নেবেন। অন্যান্য কয়েকটি দেশেরও এলডিসি থেকে উত্তরণের যোগ্যতা যাচাই হবে এ বৈঠকে।
বাংলাদেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসির অন্যতম সদস্য। তিনি বলেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণের সব শর্ত পূরণ করবে। তবে উত্তরণকালীন সময়ের প্রস্তুতি বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং, যোগ্যতা অর্জনের স্বীকৃতি পাওয়ার উচ্ছ্বাসের সঙ্গে উদ্বেগও থাকতে হবে। টেকসই উত্তরণের জন্য কৌশল ও কর্মসূচি ঠিক করতে হবে।
প্রথম দফায় ২০১৮ সালের মার্চে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে বের হওয়ার যোগ্য হিসেবে সিডিপির সুপারিশ পায়। নিয়ম হচ্ছে, এলডিসি থেকে বের হতে সিডিপির পরপর দুটি ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনায় যোগ্যতা অর্জনের স্বীকৃতি পেতে হয়। স্বীকৃতি পাওয়ার পর প্রস্তুতির জন্য তিন বছর এলডিসি হিসেবে থাকে একটি দেশ। সে অনুযায়ী বাংলাদেশের ২০২৪ সালে এলডিসি থেকে বের হওয়ার কথা। কিন্তু বাংলাদেশ সম্প্রতি এ বিষয়ক এক্সপার্ট গ্রুপের সভায় সিডিপির কাছে প্রস্তুতির জন্য সময় তিন বছর থেকে বাড়িয়ে পাঁচ বছর করার আহ্বান জানিয়েছে। উত্তরণ প্রক্রিয়াকে মসৃণ ও টেকসই করা এবং করোনাভাইরাসের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে বাড়তি দুই বছর সময় চেয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ওই প্রস্তাব সিডিপির ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনায় বিবেচনার জন্য উঠবে।
বর্তমান নিয়মে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারগুলোতে আরও তিন বছর রপ্তানিতে শুল্ক্কমুক্ত সুবিধা পেয়ে থাকে। বাংলাদেশ যদি ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে বের হয় তাহলে সে অনুযায়ী বাংলাদেশ ইইউর বাজারে ২০২৯ সাল পর্যন্ত শুল্ক্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা পাবে। ইইউর বাইরে অন্যান্য দেশে ২০২৬ সালের পর শুল্ক্কমুক্ত সুবিধা পাওয়া যাবে না। করোনার কারণে এলডিসি থেকে বের হওয়ার পর কয়েক বছর এ সুবিধা যাতে অব্যাহত থাকে সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মহলে তদবির করছে। বাংলাদেশসহ উত্তরণ প্রক্রিয়ায় থাকা দেশগুলোর এ সুবিধার জন্য সিডিপিও সুপারিশ করতে পারে।
সিডিপি তিনটি সূচকের মানের ভিত্তিতে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বের হওয়ার যোগ্যতা মূল্যায়ন করে। সূচকগুলো হচ্ছে- মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ ও অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ তিনটি সূচকেই প্রয়োজনীয় মান অর্জন করে। এবারও অর্জন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। সিডিপির এবারের বৈঠকে এলডিসিগুলোর ওপর করোনার প্রভাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। করোনার কারণে এলডিসিগুলোর সংকট বিবেচনায় নিয়ে তাদের জন্য সমর্থনমূলক পদক্ষেপ থাকতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এলডিসি থেকে উত্তরণ উন্নয়নের পথে আরেকটি মাইলফলক।
এতে বাংলাদেশের বড় ধরনের ব্র্যান্ডিং হবে। এখানকার অর্থনীতি উদীয়মান, বড় বাজার সৃষ্টি হচ্ছে- এমন বার্তা বিশ্ববাসী পাবে। এলডিসি থেকে উত্তরণের অন্যতম শর্ত হলো অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকের মানদণ্ডে উত্তীর্ণ হওয়া। বাংলাদেশ এ শর্ত পূরণ করতে পারছে মানে অর্থনীতিতে তুলনামূলক কম ঝুঁকি রয়েছে। এসব বিষয় বিনিয়োগকারীদের উপলদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এলডিসি থেকে উত্তরণের চ্যালেঞ্জও রয়েছে। এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশ আঞ্চলিক বা দ্বিপক্ষীয় চুক্তির অধীনে বিভিন্ন দেশে শুল্ক্কমুক্ত পণ্য রপ্তানির সুবিধা পায়। আবার ওষুধ রপ্তানির ক্ষেত্রে মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক বিধিবিধান থেকে অব্যাহতি রয়েছে। অন্যদিকে উন্নয়ন সহযোগীরা কম সুদে ও সহজ শর্তে ঋণ দিয়ে থাকে। এলডিসি না থাকলে এসব সুবিধা উঠে যাবে।
- বুধবার ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
- পুলিশের এসবি পরিচয়ে টাকা আদায়, জড়িত আনসার-কর্মকর্তারাও
- বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে গণধর্ষণ, গ্রেফতার ২
- বজ্রপাতে পদ্মা সেতুর টোলপ্লাজায় কারিগরি ত্রুটি
- এসির গ্যাস লিক হতে পারে যেসব কারণে
- বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের শুল্ক যৌক্তিক পর্যায়ে আনতে কাজ করছি
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- সংসদ নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে
- সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর
- বাতিল হচ্ছে রিটার্ন অ্যাসেসমেন্ট প্রথা
- অর্থনীতির গেম চেঞ্জার মাতারবাড়ী
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের মিছিল-সমাবেশ
- নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন বদলে যাচ্ছে পাঠদানব্যবস্থা
- নকলের অভিযোগ, জবাব দিলেন ‘জংলি’র পরিচালক
- গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- বরিশালে এসে পৌঁছেছে বিজিবি
- দীর্ঘদিন বরিশালে কোনো রক্ষণাবেক্ষণ হয়নি: বিসিসি মেয়র
- বাবুগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ১৫ লক্ষ টাকার জাল জব্দ
- স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সর্বজনীন পেনশন স্কিম শীর্ষক মতবিনিময়
- অবৈধভাবে ইতালি যাওয়ার পথে নিহতদের পরিবারকে আর্থিক অনুদান
- শরীয়তপুরে ৩ দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা শুরু
- চাকরিতে বয়সসীমা বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত নেই: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
- বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে কর্তৃপক্ষের প্রতি নির্দেশ
- অবৈধ টিভি চ্যানেল ও লাইসেন্সবিহীন বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধ শুরু
- স্যান্ডউইচ খেয়ে হাসপাতালে ৫৬০ জন
- টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বত্ব রক্ষায় ভারতে আইনজীবী নিয়োগ
- উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় শিক্ষকের হাত ভেঙে দিল কিশোর গ্যাং
- প্রার্থীর পক্ষে গোপন বৈঠক, হোতাসহ ৫ প্রিসাইডিং অফিসার গ্রেপ্তার
- পুলিৎজার পেল রয়টার্স, ওয়াশিংটন পোস্ট ও নিউইয়র্ক টাইমস
- বাংলাদেশে কৃষির পরিবর্তনে বৈশ্বিক অংশীদারত্বের সহযোগিতার অঙ্গীকার
- ভোলায় জেলা প্রশাসনের ঈদ সামগ্রী পেল ৩০ পরিবার
- ভোলায় অনুষ্ঠিত হলো প্রাণী প্রদর্শনী মেলা
- ভোলায় ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালিত
- ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- মাত্র ৪ উপকরণে ঘরেই তৈরি করুন কোণ মেহেদি
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- ঈদের রেসিপি কবুতরের রোস্ট
- সদর উপজেলার কেউ নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হবে না ইনশাল্লাহ
- লিটনের সমস্যাটা মানসিক, এখান থেকে বের হতে হবে: সুজন
- বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় দুই কোটি ৩৫ লাখ টাকা টোল আদায়
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা
- টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা
- ভোলায় কোস্ট গার্ডের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন ও ঔষধ সামগ্রী বিতরণ
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ইইউ
- শাওয়ালের ছয় রোজা কি ধারাবাহিকভাবে রাখা জরুরি?
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর মাছ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা
- ফিলিস্তিনে গণহত্যা প্রতিবাদে ভোলায় ছাত্রলীগের কর্মসূচি
- দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের প্রথম সাক্ষী হলো মেক্সিকো