• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী

কুষ্টিয়ার যে গ্রামের শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই ইউটিউবার, মাসে আয় ৬ লাখ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৪ মার্চ ২০২০  

কুষ্টিয়ার খোকসার শিমুলিয়ার দেলোয়ার মাস্টার নেতৃত্বে প্রায় ২৫-৩০জন মিলে একটি ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনা করেন। চ্যানেলটির নাম ‘অ্যারাউন্ড মি বিডি’। ভিডিওর মাধ্যমে গ্রামীণ জীবন বিশেষত রান্নাবান্নাকে তুলে ধরা হচ্ছে বিশ্ব দরবারে। তাদের প্রচেষ্টায়ই শিমুলিয়া গ্রামটি ‘ইউটিউব ভিলেজ’ নামে পরিচিতি পেয়েছে। 

 

 

তাদের করা রান্নার ভিডিওগুলোতে নেই কোনো উপস্থাপনা, নেই কোনো ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক। প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে ভিডিওগুলোর প্রত্যেকটির শুরু থেকে শেষ অব্দি উপভোগ করেন উৎসুক দর্শক।  আয়োজন করে গ্রাম্য ধারায় শত শত মানুষের জন্য রান্না করা হয়। এ রান্নার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়াই শৈল্পিকভাবে ভিডিওতে তুলে ধরা হয়।

 

 

২০১৬ সালে এর যাত্রা শুরু হয়। অ্যারাউন্ড মি বিডি’তে বর্তমানে ২৪ লাখেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার আছে। প্রতিমাসে চ্যানেল থেকে আয় প্রায় ৬ লাখ টাকা। যদিও অর্থ আয়ই উদ্দেশ্য নয়, এলাকার সংস্কৃতি বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে পেরেই খুশি দেলোয়ার হোসেন।

তিনি বলেন, এমন নিরক্ষর একটা অঞ্চলে যে ইউটিউব ভিলেজ তৈরি করতে পেরেছি এটাই আমাদের বিশাল পাওয়া। আমাদের দেখাদেখি অনেক মানুষই ইউটিউব চ্যানেল গড়ে তুলেছে।

 

 

চ্যানেলটির ক্যামেরার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা বলেন, আমরা শখের বশেই ভিডিও করি। আগে মোবাইলে ভিডিও করতাম এখন ক্যামেরা কিনে নিয়েছি। আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতির সঙ্গে যেন নতুন প্রজন্ম পরিচিত হতে পারে তাই আমাদের এই উদ্যোগ।