• বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী

৫০০ কোটি ডলার ব্যয়ে চাঁদের মতো রিসোর্ট হচ্ছে দুবাইয়ে

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২  

পৃথিবীতেই চন্দ্রপৃষ্ঠে হেঁটে বেড়ানোর অনুভূতি পাওয়া যাবে। আর সেটি সম্ভব হবে দুবাইয়ে। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতেই চাঁদের মতো এমন বিলাসবহুল রিসোর্ট বানানোর পরিকল্পনা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। যেখানে ব্যয় হবে ৫ বিলিয়ন অর্থাৎ ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার।

কানাডার একটি স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান মুন ওয়ার্ল্ড রিসোর্ট ইনকরপোরেশন (এমডব্লিউআর) রিসোর্টটি নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা সান্দ্রা জি ম্যাথুস ও মিখায়েল আর হ্যান্ডারসন জানিয়েছেন, প্রস্তাবিত রিসোর্টের ভবনের উচ্চতা হবে ৭৩৫ ফুট বা ২২৪ মিটার। এটি নির্মাণে ব্যয় হবে ৫০০ কোটি ডলার। নির্মাণ কাজ আগামী ৪৮ মাসের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করছেন তারা।

দুবাই শহরটিকে ঘিরে উচ্চাভিলাষী স্থাপত্য প্রকল্পের বিষয়টি আকস্মিক নয়। এরই মধ্যে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন বুর্জ খলিফা নির্মাণ করা হয়েছে সেখানে।

শহরটি পাম জুমেইরাহ সম্পূর্ণ করার মাধ্যমে স্থাপত্য প্রকল্পের চ্যালেঞ্জগুলো গ্রহণ করার ক্ষমতা প্রদর্শন করেছে এবং বিশ্বের বৃহত্তম ফেরিস হুইলের মতো ছোট প্রকল্পগুলোও বাস্তবায়ন হয়েছে সেখানে। সুতরাং, দুবাই যখন চাঁদের স্টাইলযুক্ত রিসোর্ট তৈরি করার কথা ভাবে তখন এটি ঠিক চাঁদের ছবি নয়।

পর্যটকদের জন্য রিসোর্টে থাকবে স্পা, নাইটক্লাব, সম্মেলনকক্ষ, লাউঞ্জ, ব্যক্তিগত আবাসের ব্যবস্থাসহ আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা। ভবনটি মহাকাশ প্রতিষ্ঠান ও নভোচারীরা প্রশিক্ষণের কাজেও ব্যবহার করতে পারবেন। বিলাসবহুল এ রিসোর্টে প্রতিবছর এক কোটি পর্যটকের আনাগোনা সম্ভব হবে।

মুন ওয়ার্ল্ড রিসোর্টের বিশেষ সুবিধা পর্যটকরা চন্দ্রপৃষ্ঠে ভ্রমণের মতো অনুভূতি পাবেন। সেখানে লুনার কলোনি নামে একটি স্থান থাকবে। সেখানে বছরজুড়ে ২৫ লাখ ভ্রমণকারী চন্দ্রপৃষ্ঠে ভ্রমণে যাওয়ার মতো স্বাদ পাবেন। দুবাইয়ের মুন ওয়ার্ল্ড রিসোর্টে আরও থাকবে ‘স্কাই ভিলা’। যেখানে চাঁদের আবাসন এলাকায় বসবাসের মতো অনুভূতি পাবেন পর্যটকরা।

বিলাসবহুল এই রিসোর্ট নির্মাণের দায়িত্ব পাওয়া প্রতিষ্ঠানটি বলছে, মুন ওয়ার্ল্ড রিসোর্ট, পর্যটন, বাণিজ্যিক, আবাসন, অবকাঠামো, আর্থিক সেবাপ্রতিষ্ঠান, বিমান চলাচল, জ্বালানি সম্পদ, কৃষি, প্রযুক্তি, শিক্ষাসহ সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই ছাড়াও ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও এশিয়ায় আরও তিনটি চাঁদের আদলে বিলাসবহুল রিসোর্ট নির্মাণের পরিকল্পনা করছে কানাডার স্থাপত্য প্রতিষ্ঠানটি।