আজ বিশ্ব জন্মনিরোধ দিবস
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
![](https://www.alokitobhola.com/media/imgAll/2021 July/pill-2209260622.jpg)
আজ ২৬ সেপ্টেম্বর বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও বিশ্ব জন্মনিরোধ দিবস পালিত হচ্ছে। জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রী ব্যবহারে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ২০০৭ সাল থেকে দিবসটি পালিত হচ্ছে। করোনাকাল এই দিবসটির গুরুত্ব আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। ওই সময়ে চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে ঘাটতি দেখা দেওয়ায় জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারে বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে এই সময় জনসংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেড়েছে। এছাড়া দেশে প্রজননসক্ষম দম্পতির প্রায় অর্ধেক এখনো আধুনিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করেন না। গত ৫ বছরে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারে অনিয়মিত হয়ে পড়ার হারও বাড়ছে।
সরকারি ও বেসরকারিভাবে বিভিন্ন ধরনের জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রী সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে খাওয়ার বড়ি, কনডম, দীর্ঘমেয়াদি পদ্ধতির ইনজেকশন, ইন্ট্রা–ইউটেরিন ডিভাইস (আইডি) বা কপার টি, ইমপ্ল্যান্ট, স্থায়ী পদ্ধতি ও জরুরি বড়ি উল্লেখযোগ্য। গত ৫ বছরে একমাত্র জরুরি বড়ি নেওয়ার হার ব্যাপক হারে বেড়েছে। অপরিকল্পিত যৌনমিলনের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এই বড়ি খেতে হয়। সরকারিভাবে ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে শুধু ঢাকায় জরুরি বড়ি দেওয়া শুরু হয়। সে সময় ১৫২টি বড়ি সরবরাহ করা হয়েছিল। ২০২১-২২ অর্থবছরে সারা দেশে জরুরি বড়ি সরবরাহ করা হয় পৌনে চার লাখের বেশি।
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, ২০১৭-১৮ অর্থবছরের তুলনায় ২০২১-২২ অর্থবছরে অর্থাৎ গত পাঁচ বছরে খাওয়ার বড়ি নেওয়ার হার ৩৭ শতাংশ কমেছে। এ সময়ে স্থায়ী পদ্ধতি নেওয়ার হার কমেছে ৩৩ শতাংশ। এছাড়া কপার টি প্রায় ২৯ শতাংশ, ইমপ্ল্যান্ট প্রায় ১৯ শতাংশ, ইনজেকশন ১৭ শতাংশ ও কনডম নেওয়ার হার ১৪ শতাংশ কমেছে। অবশ্য ইমপ্ল্যান্ট সেবা নেওয়ার হার ধারাবাহিকভাবে কমেনি; এর হারে ওঠা-নামা আছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিগত বছরগুলোয় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও শিশুমৃত্যুর হার হ্রাসে সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু করোনা মহামারি শুরু হলে স্বাস্থ্যসেবা চলে যায় নাগালের বাইরে। করোনার প্রভাব কমে গেলেও সে পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উদাসীনতা। সবমিলে থমকে গেছে এ সংক্রান্ত মাঠপর্যায়ের সেবা। দেশের বিভিন্ন জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে অনুসন্ধান চালিয়ে একই ধরনের তথ্য পাওয়া গেছে।
জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রচারের অভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণের আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহারে দম্পতিদের সচেতন করা যাচ্ছে না। ঘরে ঘরে প্রচারের ফলে আশির দশকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে জনবহুল এই দেশে যে সাফল্য এসেছিল, সরকারের মনোযোগের অভাবে সেটি ব্যাহত হচ্ছে। ভবিষ্যতের জনবিস্ফোরণ ঠেকাতে এখন থেকেই সচেতনতামূলক প্রচার বাড়ানো উচিত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
অ্যাডভান্স ফ্যামিলি প্লানিং নিয়ে দীর্ঘ দিন কাজ করছেন বেসরকারি সংস্থা ‘টিম এসোসিয়েটস’র টিম লিডার পুলক রাহা। তিনি বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্ধেকের বেশি নারী যৌনমিলন, জন্মনিয়ন্ত্রণ এমনকি স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিজের মতামত প্রকাশ করতে পারে না। এরপর কভিড-১৯ বাস্তবতায় সারা বিশ্বে নারীর প্রতি সহিংসতা, স্বাস্থ্য সেবায় বিঘ্ন এবং অপরিকল্পিত গর্ভধারণ আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যায়। এই অবস্থায় ২০৩০ সাল নাগাদ জন্মনিয়ন্ত্রণে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য, মাতৃমৃত্যু হার কমানো ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা রোধে সচেতনতামূলক প্রচারণা বাড়াতে হবে। আর সেবার মান উন্নয়নে চিকিৎসক, প্যারামেডিক, এফডব্লিউভি (পরিবারকল্যাণ পরিদর্শিকা) ও মাঠকর্মীদের নিয়ে সমন্বিত পরিকল্পনা গ্রহণ ও তা বস্তবায়নে মনিটারিং জোরদার করতে হবে।
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের জন্মনিরোধ সেবা ও সরবরাহ কর্মসূচি (সিসিএসডিপি) ইউনিটের সহকারী পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম তালুকদার বলেন, ‘পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচির ক্ষেত্রে যেকোনো দেশের চেয়ে বাংলাদেশের অবস্থা ভালো। মোট প্রজনন হার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এখন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিকে মা ও শিশুস্বাস্থ্য উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত করে সেবার মান বাড়ানো হয়েছে। ’ নির্ধারিত সময়ে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
- স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
- নরসিংদী কারাগার থেকে পালানো ৪ জঙ্গিকে গ্রেপ্তার
- টানা ৬ দিন পর বরিশাল-ঢাকা রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু
- ৩০০ কক্ষ ভাঙা হয়েছে, মেরামতের আগে হল খোলা সম্ভব নয়: ঢাবি ভিসি
- বিজিবির পাহারায় সারা দেশে তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু
- ১৬ কোটি টাকার সাপের বিষ জব্দ করল বিজিবি
- বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার আগে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ
- গুজব যাতে না ছড়ায়, চেষ্টা করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- চারদিনে খান ইউনুসে বাস্তুচ্যুত ১৮০,০০০: জাতিসংঘ
- বৃষ্টিভেজা প্যারিস অলিম্পিকের চোখ ধাঁধানো উদ্বোধন
- রিমান্ড শেষে কারাগারে নুর
- পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হলে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে
- সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার
- দেশের প্রতিটি আনাচে-কানাচে অপরাধীদের খুঁজে বের করুন
- সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ
- জুলুম সমর্থনকারীদের হাশর হবে জালিমের সাথেই
- সারি সারি লাশের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতা দখলের দুঃস্বপ্নে বিভোর বিএনপি
- কয়েকদিনের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- বরিশাল থেকে লঞ্চ ও বাস চলাচল শুরু
- বরিশালে কারফিউ শিথিলের সময় বাড়ল
- সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছে: সেনাপ্রধান
- আধুনিক প্রযুক্তির মেট্রোরেল যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না
- যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, দেশবাসীকেই বিচার করতে হবে
- সরকার পতনের ‘ব্লু প্রিন্ট’: বিমানবন্দর ও বিটিভি দখল করতে চেয়েছিল সন্ত্রাসীরা
- আন্দোলন-সংঘাতে দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে ক্ষতি কত?
- একলাফে কাঁচা মরিচের দাম কমল ৯৫ টাকা!
- কোটা সংস্কার আন্দোলন: ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত হামলাকারীরা
- স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা ১১ আগস্টের পর
- আমিরাতে শ্রমিক নেয়া বন্ধের খবর সঠিক নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- কমলা হ্যারিস ‘উগ্র বামপন্থী পাগল’: ট্রাম্প
- ভোলায় ৭দিন ব্যাপী বৃক্ষ মেলা শুরু
- বোরহানউদ্দিনে গাজা গাছ সহ নারী আটক
- ভোলায় অসুস্থ রোগীদের মধ্যে অনুদানের চেক বিতরণ
- ভোলায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে রাসায়নিক সার ও বীজ বিতরন
- ভোলায় বাগদা চিংড়ি ৫০ হাজার রেনু জব্দ করে নদীতে অবমুক্ত
- ভোলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে বেকারির মালিককে অর্থদন্ড
- ভোলায় স্বঘোষিত নব্য রাজাকারদের চিহ্নিত করে শাস্তি নিশ্চিতের দাবি
- ভোলায় নারীকে ইভটিজিং করা এক ব্যক্তির কারাদন্ড
- ভোলায় ডুবন্ত ড্রেজার থেকে ২ জনের মরদেহ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৩ জন
- বরিশাল বিভাগের নদ-নদীর পানি ৫ পয়েন্টে বিপৎসীমা ছাড়িয়ে
- চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এবার স্পাই ইউনিভার্স-এ আলিয়া
- রাবিতে ৪ শিক্ষার্থীসহ বহিরাগত তরুণী আটক
- ভোলায় মুক্তিযোদ্ধা ও সন্তান কমান্ডের প্রতিবাদ ও শান্তি সমাবেশ
- বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ৬৬ হাজার ৫৬২ জন
- সুন্দরবন সংলগ্ন নদী-খালের তীরে হচ্ছে ম্যানগ্রোভ বনায়ন
- কোরআনে মহররম মাসের ব্যাপারে যা বলা হয়েছে
- এক সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম কেজিতে বাড়ল ৩০ টাকা
- সরকারের কৃষিবান্ধব নীতির ফলে টেকসই কৃষি প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত হয়েছে
- এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু আগামীকাল: বন্ধ থাকবে কোচিং সেন্টার