• সোমবার ২৯ মে ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ১৫ ১৪৩০

  • || ০৮ জ্বিলকদ ১৪৪৪

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
বিশ্বব্যাপী শান্তিরক্ষা প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বাংলাদেশ শান্তিরক্ষা মিশনে অন্যতম শীর্ষ শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতির আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশ ও চীনের আরও মনোযোগী হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী পুলিশকে আরো জনবান্ধব হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে আমরা আর অশান্তি-সংঘাত চাই না, সবার উন্নতি চাই: শেখ হাসিনা শিল্পাচার্য জয়নুলের শিল্পকর্ম আগামী প্রজন্মকে সৃজনশীল কাজে অনুপ্রেরণা যোগাবে: রাষ্ট্রপতি এশিয়ার ‘আয়রন লেডি’ শেখ হাসিনা : দ্য ইকোনমিস্ট আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে: প্রধানমন্ত্রী কাতারের আমিরের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ কাতার সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী চোরাচালান বন্ধে বিজিবিকে আরও তৎপর হতে রাষ্ট্রপতির নির্দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক গড়তে চায় কাতার ‘নেতৃত্বের উদাহরণ সৃষ্টি করুন, নিজেই পরিবর্তন আনুন’ ‘আন্দোলন সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু ছিলেন শান্তির অন্বেষণে নিবেদিত’ বঙ্গবন্ধুর সমগ্র জীবন ছিল শান্তির সাধনায় উৎসর্গকৃত: রাষ্ট্রপতি জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতের অবদান ক্রমেই জোরদার হচ্ছে দুদিনের সফরে সোমবার কাতার যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদে জড়িতদের কোনো ধর্ম নেই: প্রধানমন্ত্রী

শুক্রাণু পেতে নারীদের প্রতিযোগিতায় নামতে বললেন ৬৩ শিশুর পিতা!

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২২ মার্চ ২০২৩  

মাত্র ৩১ বছর বয়সেই ৬৩ সন্তানের বাবা হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার বাসিন্দা কেইল জর্ডি। যুক্তরাষ্ট্রে কেইলের এই কীর্তিতে রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছে।

সম্প্রতি সমাজমাধ্যমে এসে কেইল বলেন, ‘আমার শুক্রাণু পাওয়ার জন্য নারীদের এ বার প্রতিদ্বন্দিতা করতে হবে। আমি শুক্রাণু দান করে রোজগার করি না। এই কাজ আমি বিনামূল্যে করি। তাই একাধিক নারী বিভিন্ন সময়ে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সবার নাকি আমার শুক্রাণু চাই! আমি এ বার একটি টিভি শো চালু করব। যেখানে আমার শুক্রাণু পেতে হলে নারীদের প্রতিযোগিতায় নামতে হবে।’

ইনস্টাগ্রামে কেইলের লক্ষ লক্ষ অনুরাগী। আর সেখানেই নারীরা তার কাছে শুক্রাণু দানের জন্য অনুরোধ করেন। নেটমাধ্যমে কেইল নিজেই জানিয়েছেন, শুক্রাণু দান করাই তার নেশা।

বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক থাকলেও কেইলের দাবি, মাঝেমধ্যেই অনলাইনে বিভিন্ন দেশ থেকে সন্তানধারণে ইচ্ছুক নারীরা যোগাযোগ করেন তার সঙ্গে। পৃথিবীর একাধিক দেশে শুক্রাণুদাতার পরিচয় গোপন রাখা হয়। তবে কেইল এই গোপনীয়তা খুব একটা পছন্দ করেন না। বরং যারা তার শুক্রাণু নিচ্ছেন, তাদের সঙ্গে আগে থেকে আলাপ করতে পছন্দ করেন।

কেইল বলেন, ‘আমার সঙ্গে এত নারী যোগাযোগ করেন যে, কাকে আমি শুক্রাণু দেব, তা আমি বুঝে উঠতে পারি না। তাই টিভি শোয়ে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তাদের বাছাই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি শুক্রাণু দিতে চাই বলে আমি কোনও নারীর সঙ্গে মিলন করি না, কেবল স্বমেহনের মাধ্যমেই শুক্রাণু সংগ্রহ করি। সেবাই আমার কাছে বড় ধর্ম। আমি এই কাজ তত দিন চালিয়ে যাব, যত দিন নারীদের আমার প্রয়োজন পড়বে। তবে এত নারীর আর্জি রাখা আমার পক্ষে আর সম্ভব হচ্ছে না।’

কেইলের দাবি, নিজের সব সন্তানকেই সমান ভালবাসেন তিনি।