• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা

কেয়ামতের দিন যে আমল হবে জ্যোতি ও মুক্তির উপায়

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪  

প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্তে ১৭ রাকাত নামাজ ফরজ, যা ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের অন্যতম। ইচ্ছাকৃত ফরজ নামাজ ছেড়ে দেওয়া মহাপাপ। পাঁচ ওয়াক্তে ১২ রাকাত নামাজ সুন্নতে মুআক্কাদা, তিন রাকাত নামাজ ওয়াজিব। এছাড়া মাকরুহ ও নিষিদ্ধ সময়গুলো বাদ দিয়ে সারাদিনই নফল নামাজ আদায় করা যায়। তাহাজ্জুদ, ইশরাক, চাশত, আওয়াবিনসহ দিনের বিভিন্ন সময়ের নফল নামাজের বিশেষ ফজিলতও রয়েছে।

কেয়ামতের দিন নামাজ হবে মানুষের জন্য জ্যোতি ও মুক্তির উপায়। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে নবিজি (সা.) বলেছেন,

مَنْ حَافَظَ عَلَيْهَا كَانَتْ لَهُ نُورًا وَبُرْهَانًا وَنَجَاةً يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَمن لم يحافظ عَلَيْهَا لم يكن لَهُ نور وَلَا برهَان وَلَا نجاة وَكَانَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مَعَ قَارُونَ وَفِرْعَوْنَ وَهَامَانَ وَأُبَيِّ بْنِ خَلَفٍ

যে ব্যক্তি নামাজের হেফাজত করবে (অর্থাৎ নিয়মিত যথাযথভাবে আদায় করবে), তা কেয়ামতের দিন তার জন্য জ্যোতি, দলিল ও মুক্তির উপায় হবে। আর যে ব্যক্তি নামাজের হেফাযাত করবে না, তার জন্য এটা জ্যোতি, দলিল ও মুক্তির উপায় হবে না। কেয়ামতের দিন সে কারুন, ফেরাউন, হামান ও উবাই বিন খালফের সাথে থাকবে। (মুসনাদে আহমাদ)

নামাজকে মানুষের সর্বোত্তম আমল উল্লেখ করে আরেকটি হাদিসে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন,

اسْتَقِيمُوا وَلَنْ تُحْصُوا وَاعْلَمُوا أَنَّ خَيْرَ أَعْمَالِكُمُ الصَّلاَةُ

তোমরা দ্বীনের উপর অবিচল থাকো, যদিও তোমরা আয়ত্তে রাখতে পারবে না। জেনে রাখো, তোমাদের আমলসমূহের মধ্যে সর্বোত্তম হল নামাজ। (ইবনে মাজা) ’

তাই নামাজের ব্যাপারে খুব মনোযোগী হওয়া আমাদের কর্তব্য। ফরজ ও সুন্নত নামাজগুলো আদায় করার পাশাপাশি দিন ও রাতের নফল নামাজগুলো যথাসাধ্য আদায় করা উচিত। নামাজ আল্লাহর কাছে নিয়ে যায় ও জান্নাতের নিকটবর্তী করে। নামাজের ব্যাপারে উদাসীনতা ধ্বংস ও দুর্ভোগ ডেকে আনে। আল্লাহ কোরআনে বলেছেন,
فَوَیۡلٌ لِّلۡمُصَلِّیۡنَ الَّذِیۡنَ هُمۡ عَنۡ صَلَاتِهِمۡ سَاهُوۡنَ

দুর্ভোগ সেসব নামাজ আদায়কারীর, যারা নিজেদের নামাজের ব্যাপারে উদাসীন। (সুরা মাউন: ৩, ৪)
এখানে নামাজের ব্যাপারে উদাসীন মুসলমানদের সাবধান করা হয়েছে যারা নামাজের ব্যাপারে উদাসীন থাকে।