• রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

লাল সালু কাপড়ে মুড়োনো মৃত্যু পরোয়ানা গেল কারাগারে

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৮ এপ্রিল ২০২০  

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদের বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ারা জারি করেছেন ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালত। লাল সালু কাপড়ে মোড়ানো মৃত্যু পরোয়ানার নথিটিও আদালত থেকে পাঠানো হয়েছে কারাগারে। এবার কারাবিধি অনুযায়ী রায় কার্যকর করবে কারা কর্তৃপক্ষ। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার সুযোগ পাবেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এই আসামি।

বুধবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কড়া পাহারায় কারাগার থেকে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয় বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদকে।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর আবেদনের প্রেক্ষিতে আসামির বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানার শুনানির পর আদালত আসামির বক্তব্য শোনেন। এ সময় আসামি ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদ আদালতের কাছে বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার কথা স্বীকার করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মশোররফ হোসেন কাজল বলেন, তিনি অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন মাজেদ। ৭৫ এ তার ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। এরপরে তিনি কি করেছেন কোথায় ছিলেন জানতে চাওয়া হয়েছে। আদালত তার ব্যাপারে সুনিশ্চিত হয়ে দণ্ডাদেশ জারি করেছে।

আদালত কর্তৃক মৃত্যু পরোয়ানা জারিকৃত লালসালু কাপড়ে মোড়ানো নথি কারাগারে পাঠানো হবে বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী। জেলকোড অনুযায়ী কারা কর্তৃপক্ষ রায় কার্যকরের ব্যবস্থা করবেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মশোররফ হোসেন কাজল বলেন, জেল কর্তৃপক্ষ তার মৃত্যু পরোয়ানার ব্যাপারে পুনরায় অবহিত করবেন। তারপর সমন্বিতভাবে একটা তারিখ ঠিক করে আদালতে দণ্ডাদেশ কার্যকর করবে।

১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন ক্যাপ্টেন আব্দুল মাজেদ। ৪৫ বছর দেশের বাইরে পলাতক থাকার পর গত ৬ এপ্রিল গভীর রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকা থেকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হয় এই দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।