• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসা করলেন এরদোগান

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০  

মিয়ানমারের রাখাইনে নির্যাতিত ও দুর্গত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। 

এ বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সম্ভাব্য সব বিষয়ে তিনি বাংলাদেশের পাশে থাকবেন বলে অভিমত ব্যক্ত করেন।

বুধবার দুপুরে তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের সঙ্গে এক বৈঠক করেন। বৈঠকে এরদোগান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করেন।

উষ্ণ ও আন্তরিক পরিবেশে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে তারা বাণিজ্যিক পণ্য আদান-প্রদানের বিষয়ে নতুন উদ্যোগ গ্রহণ, আরো বেশি প্রতিনিধি দল প্রেরণ এবং মেলা ও প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সামরিক খাতে চলমান সহযোগিতা শক্তিশালী বলে অভিহিত করেন তারা। আলোচনায় উভয়েই বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।

আগামী বছরের গোড়ার দিকে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট ও বর্তমান চেয়ার এরদোগান যোগদানের বিষয়ে সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি নতুন সদস্য রাষ্ট্র যুক্ত করে ডি-৮ সম্প্রসারণের ব্যাপারে জোর দেন। 

দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি সুনির্দিষ্ট কিছু প্রস্তাব দেন। যার মধ্যে রয়েছে বিদ্যমান শুল্কবাধা এড়িয়ে নতুন পণ্য, বস্ত্র, ওষুধ ও অন্যান্য খাতের বিনিয়োগ। 

এছাড়া উভয় দেশে বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। বাংলাদেশে তুরস্কের আর্থিক সহযোগিতায় একটি আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণের প্রয়োজনীয় জমি বরাদ্দের জন্য তুরস্কের প্রেসিডেন্ট প্রস্তাব দেন।

বিদ্যমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে তুরস্ক থেকে আরো প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রেরণের আশ্বাস দেন এরদোগান।

মহামারি কোভিড-১৯ অবসানের পর দ্রুততম সময়ে ঢাকায় নবনির্মিত তুরস্কের দূতাবাস ভবন উদ্বোধনের প্রাক্কালে প্রেসিডেন্ট এরদোগান বাংলাদেশে ভ্রমণের আশাবাদ ব্যক্ত করেন। দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে নিয়মিত বিরতিতে উচ্চপর্যায়ে FOC অনুষ্ঠিত হওয়ায় তিনি সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। অদূর ভবিষ্যতে উভয়পক্ষ উচ্চ পর্যায়ে নিয়মিত আলাপ-আলোচনা চালিয়ে নেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ফোরাম গঠনের ব্যাপারে একমত হন।

বৈঠকে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত চাভাসওলু উপস্থিত ছিলেন।