• রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী

‘মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কের অবসান হবে’

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২১  

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি বলেছেন, সারাদেশে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর চালানো গণহত্যা নিয়ে পরিচালিত জরিপের কাজ শেষ হলে মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কের অবসান হবে।

তিনি আজ সকালে রাজধানীর বাংলা একাডেমীর কবি শামসুর রাহমান সেমিনার কক্ষে জাতীয় গণহত্যা দিবস উপলক্ষে ১৯৭১ঃ গণহত্যা নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর এবং গণহত্যা নির্যাতন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষনা কেন্দ্রের উদ্যোগে ‘গণহত্যার পাঁচ দশক : স্বীকৃতি, বিচার ও ইতিহাসের দায়’ শীর্ষক দিনব্যাপী এক সেমিনারের উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

গণহত্যা জাদুঘরের সভাপতি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চেয়ার ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন গণহত্যা জাদুঘরের ট্রাষ্টি ও লেখক-সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির।

কে এম খালিদ বলেন, গণহত্যা-নির্যাতন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান কাজ হলো গণহত্যা-বধ্যভূমি ও গণকবর নিয়ে জেলা জরিপের কাজ পরিচালনা করা।

তিনি বলেন, গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের নির্মম এই ইতিহাস নিয়ে এত ব্যাপক কাজ হয়নি। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এই গবেষণা কেন্দ্র ২৮টি জেলায় জরিপের কাজে সম্পন্ন করেছে এবং তা বই আকারে প্রকাশ করেছে।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, এই ২৮টি জেলায় গণহত্যার প্রায় ১৩ হাজার ৮৫৪টি তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিটি গণহত্যায় গড়ে ১০০ থেকে ১৫০ জন শহীদ হলে এবং বাকি ৩৬টি জেলায় জরিপের কাজ সম্পন্ন হলে মুক্তিযুদ্ধের সময় শহীদদের সংখ্যা ত্রিশ লাখ ছাড়িয়ে যাবে এবং এ বিষয়ে বিতর্কের অবসান ঘটবে।
সূত্র : বাসস