• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে পিটিএ স্বাক্ষরে গুরুত্বারোপ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৫ জুলাই ২০২২  

ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি (পিটিএ) সমাপ্ত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। সোমবার (৪ জুলাই) বাংলাদেশে নবনিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হেরু হারতান্তো সুবোলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসলে তিনি এ মন্তব্য করেন।

এ সময় ড. মোমেন দুই দেশের অপার সম্ভাবনাগুলো অনুসন্ধানের মাধ্যমে ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের উদ্যোগে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের পরিধি আরও প্রসারিত ও ত্বরান্বিত করার ওপর জোর দেন।

বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইন্দোনেশিয়ার বাজারে আরএমজি, ফার্মাসিউটিক্যালস, চামড়াজাত পণ্যসহ আরও বাংলাদেশি পণ্যের বাজার প্রবেশাধিকার দিয়ে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার ওপর বিশেষভাবে জোর দেন। তিনি দুই দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মধ্যে আরও ঘন ঘন মতবিনিময়ের পরামর্শ দেন।

ড. মোমেন মানবিক কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের সুবিধার্থে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালনের জন্য ইন্দোনেশিয়া ও আসিয়ানের প্রতি আহ্বান জানান।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী পুনর্ব্যক্ত করেন, সমস্যাটি মিয়ানমারের তৈরি এবং এটি মিয়ানমারকেই সমাধান করতে হবে। এ ক্ষেত্রে একমাত্র সম্ভাব্য সমাধান বাস্তুচ্যুত লোকদের তাদের নিজ ভূখণ্ড মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে প্রত্যাবাসন।

বৈঠকে ড. মোমেন আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশের প্রার্থীতার পক্ষে ইন্দোনেশিয়ার সমর্থন প্রত্যাশা করেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে একমত প্রকাশ করে ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত বাণিজ্য প্রতিনিধি বিনিময়, ট্রেড এক্সপোতে অংশগ্রহণসহ বিভিন্ন মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।