• শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
আধুনিক প্রযুক্তির মেট্রোরেল যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, দেশবাসীকেই বিচার করতে হবে মেট্রো স্টেশন যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না: প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের অহিংস আন্দোলনকে বিএনপি-জামায়াত সহিংস করেছে: জয় নাশকতার ঘটনায় অপরাধীদের ছাড় না দেয়ার দাবি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের ধারণা ছিল একটা আঘাত আসবে: প্রধানমন্ত্রী তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী আমার বিশ্বাস শিক্ষার্থীরা আদালতে ন্যায়বিচারই পাবে: প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রাণহানি ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করা হবে মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী পবিত্র আশুরা মুসলিম উম্মার জন্য তাৎপর্যময় ও শোকের দিন আশুরার মর্মবাণী ধারণ করে সমাজে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার আহ্বান মুসলিম সম্প্রদায়ের উচিত গাজায় গণহত্যার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়া নিজেদের রাজাকার বলতে তাদের লজ্জাও করে না : প্রধানমন্ত্রী দুঃখ লাগছে, রোকেয়া হলের ছাত্রীরাও বলে তারা রাজাকার শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস আজ ‘চীন কিছু দেয়নি, ভারতের সঙ্গে গোলামি চুক্তি’ বলা মানসিক অসুস্থতা দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে না দেশের অর্থনীতি এখন যথেষ্ট শক্তিশালী : প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সরকার ব্যবসাবান্ধব সরকার

অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত জি কে শামীমের জামিন মঞ্জুর

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪  

অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা এসএম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে জামিন দিয়েছেন আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এ আদেশ দেন আপিল বিভাগ। এর আগে গতবছরের ১৯ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ মামলায় জি কে শামীমকে হাইকোর্টের দেয়া জামিন ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত করেন চেম্বার আদালত।
ওইদিন জি কে শামীমের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফিদা এম কামাল এবং রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী।
১৩ ডিসেম্বর অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত জি কে শামীমকে জামিন দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি এসএম আবদুল মোবিন এবং বিচারপতি মাহমুদ হোসেন তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চ তার জামিন দেন। পরে এ আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

আদালতে জি কে শামীমের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ফিদা এম কামাল, তাকে শুনানিতে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট বি এম ইলিয়াস কচি এবং অ্যাডভোকেট মো. নাজমুস সাকিব। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সামিরা তারান্নুম রাবেয়া মিতি।

ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের মধ্যে ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিকেতনে শামীমের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও অভিযান চালায় র‌্যাব। এ সময় ওই ভবন থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা, এফডিআর, আগ্নেয়াস্ত্র ও মদ উদ্ধার করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বা‌হিনী।

অভিযানের সময় জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর তাদের বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে দুই মামলায় তার সাজা হয়েছে।

২০২৩ সালের ১৭ জুলাই মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় জি কে শামীমকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। বাকি সাত আসামিকে (জি কে শামীমের দেহরক্ষী) ৪ বছর করে কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়।

এ ছাড়া তাদের সম্মিলিতভাবে ৩ কোটি ৮৩ লাখ ৩৫ হাজার ৮১৪ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।

চার বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত সাত আসামি হলেন- মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোরাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম ওরফে শরীফ, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন ও মো. আনিছুল ইসলাম।

রায়ে আদালত তার জব্দকৃত সব ব্যাংক হিসাব ও অস্থাবর সম্পত্তি অবমুক্ত করার আদেশ দেন। এ ছাড়া ২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জি কে শামীম ও তার ৭ দেহরক্ষীকে অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম।

দণ্ডিত অপর আসামিরা হলেন- জি কে শামীমের সাত দেহরক্ষী মো. জাহিদুল ইসালাম, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. দেলোয়ার হোসেন ও মো. মুরাদ হোসেন।