• রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী

ভোলায় ৩৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫টি বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মিত হচ্ছে

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

জেলার চরফ্যাসন ও তজুমোদ্দিন উপজেলায় ৩৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫টি বিদ্যুৎ উপ-কেন্দ্র নির্মিত হচ্ছে। এর মধ্যে চরফ্যাসনে ৪টি ৪০ এমভিএ ক্ষমতাসম্পন্ন ও তজুমোদ্দিনে ১টি ১০ এমভিএ উপ-কেন্দ্র রয়েছে। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের উদ্যোগে চরফ্যাসনের ৪টির মধ্যে দুটির কাজ চলমান রয়েছে, একটির টেন্ডার পক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে ও অন্যটির টেন্ডার পক্রিয়াধীন রয়েছে। একইসাথে তজুমোদ্দিনের উপ-কেন্দ্র নির্মাণের কাজের টেন্ডার অচিরেই শুরু করা হবে।
এছাড়া বর্তমান সরকারের গত ১১ বছরে জেলা সদর, লালমোহন, বোরহানউদ্দিন ও চরফ্যাসন উপজেলায় ৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭০ এমভিএ ক্ষমতাসম্পন্ন ৭টি বিদ্যুৎ উপ-কেন্দ্র নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে বলে জেলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সূত্র  নিশ্চিত করেছে।
সূত্র আরো জানায়, চরফ্যাসনের ৪টির মধ্যে চর কুকরী-মুকরীতে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে বিদ্যুৎ উপ-কেন্দ্র নির্মাণের টেন্ডার সম্পন্ন হয়েছে। খুব শিগ্রই এর কাজ শুরু করা হবে। মুজিবনগরে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে উপ-কেন্দ্র নির্মাণের টেন্ডার পক্রিয়াধীন রয়েছে। দুলারহাটে ৮ কোটি টাকা ব্যয়ে বিদ্যুৎ সাবস্টেশন নির্মাণের কাজ ১০ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে। দক্ষিণ আইচায় ৮ কোটি টাকার কাজের অগ্রগতি ৭ ভাগ এবং তজুমোদ্দিন উপজেলায় ৮ কোটি টাকা ব্যয়ে উপ-কেন্দ্র নির্মাণের টেন্ডার পক্রিয়াধীন রয়েছে।
এসব বিদ্যুৎ উপ-কেন্দ্র নির্মাণ হলে স্থানীয়ভাবেই বিদ্যুতের চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে। ফলে পল্লী এলাকায় আবাসিক কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন শিল্প-কল-কারখানা গড়ে উঠবে বিদ্যুৎকে কেন্দ্র করে। মূলত সরকার মুজিব বর্ষের মধ্যে প্রত্যেক ঘরে ঘরে শতভাগ বিদ্যুতায়নের যে উদ্যেগ গ্রহণ করেছে, সেই কার্যক্রমকে আরো বেগবান করবে এসব উপ-কেন্দ্রে’র সরবরাহকৃত বিদ্যুৎ, এমনটাই মনে করছেন পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা।

ভোলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মো: আবুল বাশার আজাদ বলেন, বর্তমান সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে ভোলাতে মাত্র ৩০ মেঘাওয়াট বিদ্যুতের সুবিধা ছিলো। বর্তমানে তা ১’শ এমভিএ তে পূর্ণতা পেয়েছে। এছাড়া চলামান ৫টি বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণ সম্পন্ন হলে আরো ৫০ এমভিএ সুবিধা বৃদ্ধি পাবে। আশা করা হচ্ছে আগামী ৬ থেকে ৯ মাসের মধ্যে এসব কেন্দ্র পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করা সম্ভব হবে। এতে গ্রাহকের বিদ্যুৎ সুবিধা ত্বরান্বিত হবে এবং আগামী ৭ থেকে ৮ বছরের মধ্যে এসব এলাকায় বিদ্যুতের কোন সমস্যা হবেনা বলে জানান তিনি।