• মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ২০ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু দেখলো গাজা

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২২ জানুয়ারি ২০২৪  

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় লাশের সারি যেন থামছেই না। হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গাজার হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৭৮ জন নিহত হয়েছেন। গাজায় ইসরায়েল-হামাসের মধ্যে যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই এটাই একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা।

সেখানে লড়াই থামার কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। এদিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের বিরোধিতায় কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। তিনি বারবার জোর দিয়ে বলেছেন, যুদ্ধ শেষ হলেও স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে না। তার এমন মন্তব্যের পরই গাজা এবং পশ্চিমতীরে নতুন করে হামলা বেড়ে গেছে। এদিকে হোয়াইট হাউজ বলছে, দ্বি-রাষ্ট্রিক সমাধানের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইসরায়েল স্পষ্টভাবেই ভিন্ন চিন্তা করছে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এর পাল্টা জবাব হিসেবে গাজায় আক্রমণ চালায় ইসরায়েল। হামাসকে নির্মূলের অজুহাতে এখন পর্যন্ত গাজার বিভিন্ন স্থানে অভিযানের নামে হামলা চালিয়ে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে ইসরায়েলি বাহিনী।

গাজার দক্ষিণাঞ্চলে হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েল। সেখানে প্রতিদিনই বিমান হামলা ও স্থল অভিযান চালানো হচ্ছে। গাজায় এখন পর্যন্ত ২৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

অবরুদ্ধ এই উপত্যকায় তিন মাসের বেশি সময় ধরে স্থল অভিযান পরিচালনা করছে ইসরায়েল। বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালানো হচ্ছে। এই যুদ্ধে ইসরায়েলের নিয়মিত সেনা ছাড়াও রিজার্ভ সেনারা অংশ নিয়েছে। বাদ পড়েনি নারীরাও। সংবাদমাধ্যম এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা যুদ্ধে ইসরায়েলি নারীরা বড় ভূমিকা পালন করছে।

ইসরায়েলের একটি ব্যাটালিয়নের কমান্ডার জানিয়েছেন, গাজায় যুদ্ধ করার জন্য নারীদের আমরা নিয়ে আসতে পেরেছি, যা অত্যন্ত গর্বের। তিনি বলেছেন, নারীরা পুরুষ সেনাদের মতোই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।

এই যুদ্ধের উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যজুড়েও। হামলা-পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটছে লেবানন সীমান্তে। হামলা হচ্ছে সিরিয়া ও ইরাকেও। তাছাড়া ফিলিস্তিনিদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা। লোহিত সাগরে ইসরায়েলগামী জাহাজ লক্ষ্য হামলা চালানো হচ্ছে। মার্কিন পদক্ষেপেও বন্ধ হচ্ছে না হুথিদের হামলা।