• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

সন্তানের মিথ্যা বলার প্রবণতা কমাবেন যেভাবে

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৭ জানুয়ারি ২০২০  

মনোবিদদের মতে শিশুদের মিথ্যা কথা বলার প্রবণতাকে এক দৃষ্টিতে দেখা উচিত নয়। কোন শিশু কল্পনাপ্রবণ, আর কোন শিশু বিশেষ উদ্দেশ্যে মিথ্যা বলছে তা আগে বোঝা দরকার। কারণে-অকারণে মিথ্যা বলার প্রবণতা অভ্যাসে পরিণত হলে তা শিশুর ভবিষ্যতের জন্য বিপদজনক। কেননা মিথ্যা বলার কারণে সন্তানকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে সমস্যা হয় অভিভাবকদের।

শিশুরা কেন মিথ্যা বলে?
* কোন কোন শিশু খুবই কল্পনাপ্রবণ। তাই সে মিথ্যের আশ্রয় নিতে পারে।

* কোন কোন শিশু বিশেষ উদ্দেশ্যে মিথ্যা কথা বলে। যেমন, হয়তো তার সেদিন হোম ওয়ার্ক হয়নি, তাই সেদিন স্কুলে না যাওয়ার জন্য সে পেটে ব্যথা, মাথা ব্যথা বলে থাকে।

* মা-বাবা খুব রাগী হলেও অনেকে মিথ্যা বলে।

* বড়োদের মতোই অপ্রিয় সত্য কথা গোপন করতে শিশুরা মিথ্যা বলে।

শিশুর মিথ্যা রুখতে কী করবেন?

* শিশুরা যা দেখে তাই শেখে। তাই আগে নিজেকে সংশোধন করুন। কেননা শিশুরা দেখে শেখে, তাই বাড়ির বড়রা যদি মিথ্যা বলে শিশুরাও মিথ্যা বলতে শিখবে।

* শিশুর মিথ্যা 'ধরা' পড়ে গেলে ওকে মারধর করবেন না। বরং ঠাণ্ডা মাথায় বোঝান। কারণে-অকারণে মিথ্যা বলতে নেই। যেসব শিশু কল্পনাপ্রবণ, তাদের কথাগুলোকে মজার গল্প বলে প্রশংসা করুন।

* মনোবিদদের মতে ৬ বছর বয়সের পর শিশুদের ‘সুপার ইগো’র বিকাশ ঘটে। তার ফলে কোনটা ঠিক, আর কোনটা ভুল সে বুঝতে শেখে। এই সময় নীতিকথামূলক গল্প শোনান।

শিশুদের সত্যি কথা বলার শিক্ষা অবশ্যই দেবেন। তবে একটু বড় হলে, মতামত দেওয়ার সময় যে বিচক্ষণতার পরিচয় দিতে হয়, সেটা ওকে বুঝিয়ে দেওয়া ভাল।