• মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ২০ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

ওজন কমাতে রাতের চেয়ে সকালের খাবার বেশি কার্যকর

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

ওজন কমানোর মূল চাবিকাঠি হতে পারে সকালে বেশি করে খাবার গ্রহণ। রাতের খাবারের চেয়ে সকালে বেশি পরিমাণ খেলে দ্বিগুণ পরিমাণ ক্যালরি ক্ষয়ে যেতে সহায়তা করে।

জার্মানির এক গবেষণায় দেখা গেছে, দিনের শুরুতে খাবার খাওয়া ওজন কমানোর জন্য বেশি কার্যকর। মানব শরীরে দিনের প্রথমভাগে নেয়া ক্যালরি ও দিনের শেষভাগে নেয়া ক্যালরির বিপাক প্রক্রিয়া একেবারে আলাদা।

পুষ্টিবিদদের মতে, দিনের শুরুতে যারা খাবার খান, বিকেল আসতে আসতে তারা তৃপ্ত ও কম ক্ষুধার্ত থাকেন। ফলে অকারণে চিপস ও বিস্কুটের প্যাকেট বা আইসক্রিম খাওয়ার প্রবণতা কমে আসে।

জার্মানির লুবেক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানিয়েছেন, এটি রক্তের শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি ওজন হ্রাসের মূল বিষয় হতে পারে।

তাদের গবেষণায় দেখা গেছে, সকালে বেশি করে খাদ্যগ্রহণ করলে বিপাক প্রক্রিয়ার কার্যক্রম বাড়ায় যা ডায়েট-ইনডিউসড থার্মোজেনেসিস (ডিআইটি) নামে পরিচিত।

এই ডিআইটি হলো শরীর গরম রাখতে এবং খাদ্য হজম করতে ব্যয় করে এমন ক্যালরির সংখ্যা। যারা রাতের খাবারের চেয়ে প্রাতরাশে বেশি খাদ্যগ্রহণ করেন তাদের ক্ষেত্রে এর মাত্রা দ্বিগুণ।

জার্নাল অব ক্লিনিকাল এন্ডোক্রিনোলজি অ্যান্ড মেটাবলিজমে প্রকাশিত গবেষণাটি ১৬ জন পুরুষের ওপর পরীক্ষা করা হয়েছিল। গবেষকরা স্বীকার করেছেন, কম ক্যালরি সকালে ক্ষুধা বাড়ায়, বিশেষত মিষ্টির জন্য।

গবেষণায় দেখা গেছে, রক্তে শর্করার পরিমাণ এবং ইনসুলিনের ঘনত্ব বৃদ্ধি সকালে খাবার গ্রহণের ফলে যেভাবে কমে, রাতের খাবারের পর সেভাবে কমে না।

গবেষণায় আরও দেখা যায়, সকালে অল্প ক্যালরির খাবার গ্রহণ করলে বেশি মাত্রার ক্ষুধার সঙ্গে মিষ্টির প্রতি মানুষের অভিলাষ সৃষ্টি হয়।

লুবেক বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরো বায়োলজিস্ট ড. জুলিয়ান রিখটার বলেছেন, আমাদের গবেষণাটি সব মানুষের জন্য তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি বলেন, নৈশভোজের পরিবর্তে সকালে বেশি খাওয়া স্থূলতা ও রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।