• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

বাবা-মা’র যেসব ভুলে নষ্ট হচ্ছে শিশুর ভবিষ্যত

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৪ অক্টোবর ২০২০  

প্রতিটি বাবা-মায়ের সৌভাগ্য বয়ে আনে একটি শিশু। পরিবারের এই খুদের মানুষটির যত্ন-আত্তির উপরই কিন্তু নির্ভর করে তাদের ভবিষ্যত। একটি শিশু কিন্তু একদম কাদা মাটির মতো। পরিবার তাকে যা শেখাবে সে কিন্তু সেটাতেই অভ্যস্ত হয়ে যাবে।

তবে বর্তমানে বেশিরভাগ বাবা-মা কর্মজীবী হওয়ায় তারা শিশুকে সময় দিতে পারেন। এর ফলে বাধে যত বিপত্তি। শিশু একাকীত্ব অনুভব করায় দিনকে দিন মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। তবে অনেক বাবা-মা শিশুর বোবাকান্না টের পায় না।

অনেক দায়িত্বশীল মা-বাবা এ ব্যাপারে ভুল করে থাকেন। তাদের একটি ভুলের জন্য একটি নষ্ট হতে পারে শিশু উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সেই ভুলগুলো কি কি?  

চাকুরীজীবি পরিবারের শিশুরা একটু ভিন্ন ভাবে বেড়ে ওঠে। যখন মা-বাবা দুজনেই কাজকর্মে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, তখন তাদের একমাত্র আদরের সন্তানের স্থান হয় ডে-কেয়ার হোম অথবা বাড়ির কাজের মেয়ের কোলে।

শিশুটি যখন একটু বড় হয়। তখন তার আশেপাশে কাউকে না পেয়ে একাকীত্ব অনুভব করে। এর ফলে সে বেছে নেয় ইন্টারনেট, টেলিভিশন, আত্মঘাতী ভিডিও গেমস ও অশ্লীল ভিডিও ইত্যাদি।

যার ফলে একঘেয়েমি হয়ে শিশু ক্রমশ জেদি হয়ে ওঠে। ততদিনে শিশুটি কিন্তু মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এর ফলে দেখা দেয় শিশুর মিথ্যা বলা, না বলে অন্যের জিনিস নিয়ে যাওয়া, সামাজিক নিয়মগুলো না মানাসহ স্কুল পালানো।

শিশুর এইসময়কার মানসিক সমস্যাকে ওডিডি বলা হয়। অপজিশনাল ডেফিয়েন ডিজঅর্ডার। মানে হলো তর্ক করা। বড়দের একদমই মানবে না। তার নিজের কথার পেছনে অনেক যুক্তি দাঁড় করবে।

এবার জেনে নিন এগুলো থেকে শিশুদেরকে কীভাবে বের করবেন?
 
> অফিস শেষ করে বাড়ি যাওয়ার পথে শিশুর জন্য কিছু গিফট যেমন, তার পছন্দের কিছু খাবার, খেলনা, ইত্যাদি নিয়ে যেতে পারেন।

> বাসায় এসে তাকে সময় দিবেন এবং তার সঙ্গে খেলার ছলে প্রচুর শিক্ষনীয় বিষয়ে কথা বলতে হবে। ভালো আচার-আচরণ শেখাতে হবে।

> খেয়াল রাখতে হবে শিশু যেন সব সময় টেলিভিশন না দেখে, অপ্রাপ্ত বয়সে যেন ইন্টারনেট না ব্যবহার করে। এসব বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে বাবা-মাকে।

> সাপ্তাহিক ছুটিতে শিশুদেরকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন। ঢাকার কোলাহল থেকে দূরে কোথাও। যেমন- পাহাড়ে, পার্কে কিংবা আত্মীয়স্বজনের বাসায়।   

একটি শিশুর সামাজিকীকরণ গড়ে ওঠে পরিবার থেকেই। কারণ পরিবারই তার প্রথম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।