অশ্রুঝরা আগস্ট
অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক বঙ্গবন্ধু
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ১৩ আগস্ট ২০২০
পনেরো আগস্ট জাতির শোক দিবস, জাতীয় শোক দিবস। ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছে। এ দেশের কিছু কুলাঙ্গার, তৎকালীন সেনাবাহিনীর বিপথগামী কিছু সদস্য বঙ্গবন্ধুকে নৃশংসভাবে খুন করে। তাই কোনো গণমাধ্যমে, কোনো ব্যক্তির লেখায়, কারও বক্তব্যে যদি দেখি বা শুনি ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী পালনের কথা বলা হচ্ছে বা লেখা হচ্ছে, তখন ক্ষুব্ধ হই। মেরে ফেলা আর মারা যাওয়া এক বিষয় নয়।
যে মানুষটি মাত্র ৫৫ বছরের জীবনে ৩ হাজার ৫৩ দিন কারাভোগ করেন, ব্যক্তিগত কোনো অপরাধে নয়- বারবার তিনি কারাগারে গেছেন মানুষের কথা বলতে গিয়ে, দেশের কথা বলতে গিয়ে, জাতির কথা বলতে গিয়ে। একটা জাতির মুক্তির জন্য, জাতিকে একটা স্বাধীন ভূখণ্ড উপহার দেয়ার জন্য, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য তাকে খুন করা হয় পঁচাত্তরের পনেরোই আগস্টে। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত, তা আমরা ইতোমধ্যে জেনে গেছি।
কেন বঙ্গবন্ধুকে খুন করা হল? অনেকে এ ঘটনাকে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড বলে থাকেন। আমি তা বলতে চাই না।
আমি বলি, এটি ছিল দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। সদ্যস্বাধীন দেশকে স্বাধীনতার পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে নেয়ার ষড়যন্ত্র। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধূলিসাৎ করার ষড়যন্ত্র। কারণ রাজনীতিকে তো রাজনীতি দিয়েই মোকাবেলা করতে হয়। কিন্তু ঘাতকদের কোনো আদর্শ থাকতে পারে না। তাই সারাজীবন আদর্শের রাজনীতি করা বঙ্গবন্ধুকে কোনো আদর্শ দিয়ে মোকাবেলা করতে তারা ভয় পেত। তারা বেছে নিয়েছিল অন্ধকার পথ। কাপুরুষের মতো ঘাতকরা মানবতাবিরোধী এ অপরাধ করেছে। তারা ভেবেছিল মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, তার রাজনীতির দর্শন ধ্বংস করা যাবে। কিন্তু তা হয়নি। কারণ, ‘যখন ঝিলে পদ্ম ফোটে,/সন্ধ্যা নামে রাখাল ছোটে/গৃহের পানে।/তখন বাঁশির সুরে-সুরে/তাকাই ফিরে অন্তঃপুরে/চোখের টানে,/দেখি হিজল তমাল গাছে/তোমার একটি ছবি আছে।’ (কোথায় তুমি নেই, নির্মলেন্দু গুণ)। বঙ্গবন্ধু সর্বত্র, সারা দেশের প্রত্যেক মানুষের বুকে খচিত এক নাম।
বঙ্গবন্ধুর সারাজীবনের রাজনীতির সাধনার মূলে অন্যতম আদর্শ ছিল অসাম্প্রদায়িকতা ও মানবতাবাদ। এ দুটি আদর্শে পরিচালিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধও। ব্যক্তিমানুষ হিসেবে তিনি ইসলাম ধর্মের অনুসারী হলেও সব ধর্মের মানুষের প্রতি ছিল তার সমান ভালোবাসা। সেখানে বিশ্ব মানবতাবোধ তাকে তাড়িত করেছে। বঙ্গবন্ধুর ৪৫তম শাহাদতবার্ষিকী আগামী ১৫ আগস্ট। এ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক চেতনা ও মানবতাবাদী আদর্শকে স্মরণ করতে চাই। বর্তমান বাংলাদেশেও অসাম্প্রদায়িক চেতনা তথা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি লালনের বিকল্প নেই। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, এর মূলে আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রাম, এর মূলে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ। দেশের হিন্দু-মুসলিম-খ্রিস্টান-বৌদ্ধসহ সব সম্প্রদায়ের মানুষ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল। সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু আজীবন সংগ্রাম করেছেন। শেষ পর্যন্ত নিজের রক্ত দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন, একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক বাঙালি, মানবতাবাদী ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষ ছিলেন তিনি।
সদ্যস্বাধীন একটি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন বঙ্গবন্ধু। সম্বল বলতে ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের জনগণ আর আত্মবিশ্বাস। অর্থনীতি, অবকাঠামো, যোগাযোগব্যবস্থা বলতে কিছুই ছিল না। ১৯৭৩ সালে জোটনিরপেক্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে গিয়েছিলেন আলজেরিয়ার রাজধানী আলজিয়ার্সে। সারা বিশ্বের কাছে তখন তিনি আত্মমর্যাদাসম্পন্ন এবং সাম্রাজ্যবাদবিরোধী মুক্তিসংগ্রামের মহানায়ক। তার সঙ্গে দেখা করতে ছুটে এসেছিলেন একই সম্মেলনে অংশ নেয়া কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রো। এ সম্মেলনে বৈঠক হয় লিবীয় নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি ও সৌদি বাদশাহ ফয়সালের সঙ্গে। তারা বঙ্গবন্ধুকে শর্ত দেন, বাংলাদেশকে ‘ইসলামিক রিপাবলিক’ ঘোষণা করলে তারা স্বীকৃতিসহ সব ধরনের সহযোগিতা দেবেন। গাদ্দাফি বঙ্গবন্ধুর কাছে জানতে চান, বাংলাদেশ তাদের কাছে কী চায়? বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘আমরা চাই লিবিয়ার স্বীকৃতি। স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রতি লিবিয়ার স্বীকৃতি।’ গাদ্দাফি জানান, এর জন্য বাংলাদেশের নাম বদলিয়ে ইসলামিক রিপাবলিক অব বাংলাদেশ করতে হবে। বঙ্গবন্ধু পাল্টা জবাব দেন, ‘এটা সম্ভব নয়। কারণ বাংলাদেশ সবার দেশ। মুসলমান, অমুসলমান সবারই দেশ।’
বঙ্গবন্ধু সব ধর্মের প্রতি কতটা শ্রদ্ধাশীল ছিলেন এবং নিজ দেশের অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে রক্ষায় কতটা দৃঢ়চেতা ছিলেন, তা বোঝা যায় সৌদি বাদশাহ ফয়সালের সঙ্গে তার কথোপকথনে। বঙ্গবন্ধুর প্রকৃত সত্তাকে জানতে তার অংশবিশেষ তুলে ধরা হল :
বাদশাহ ফয়সাল : আপনারা কিংডম অব সৌদি আরাবিয়ার কাছ থেকে কী চাইছেন?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব : বাংলাদেশের পরহেজগার মুসলমানরা পবিত্র কাবা শরিফে নামাজ আদায়ের অধিকার চাইছে। এক্সেলেন্সি, আপনিই বলুন সেখানে তো কোনো শর্ত থাকতে পারে না? আপনি হচ্ছেন পবিত্র কাবা শরিফের হেফাজতকারী। এখানে দুনিয়ার সব মুসলমানের নামাজ আদায়ের হক আছে। ... আমরা আপনার কাছে ভ্রাতৃসুলভ সমান ব্যবহার প্রত্যাশা করছি।
ফয়সাল : এসব তো রাজনৈতিক কথাবার্তা হল না। এক্সেলেন্সি, বলুন আপনারা কিংডম অব সৌদি আরাবিয়ার কাছ থেকে কী চাইছেন আসলে?
শেখ মুজিব : এক্সেলেন্সি, আপনি জানেন, ইন্দোনেশিয়ার পর বাংলাদেশ হচ্ছে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ। তাই আমি জানতে চাইছি কেন সৌদি আরব আজ পর্যন্ত স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিচ্ছে না?
ফয়সাল : আমি করুণাময় আল্লাহ ছাড়া আর কারও কাছে জবাবদিহি করি না। তবু আপনি একজন মুসলমান তাই বলছি, সৌদি আরবের স্বীকৃতি পেতে হলে বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন করে ‘ইসলামিক রিপাবলিক’ করতে হবে।
শেখ মুজিব : বাংলাদেশের জন্য এটি প্রযোজ্য হতে পারে না। বিশ্বের দ্বিতীয় মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হলেও এখানে ১ কোটির উপর অমুসলিম রয়েছে। সবাই একসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে; নির্যাতিত হয়েছে। তাছাড়া এক্সেলেন্সি, সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে পরম করুণাময় আল্লাহ তো শুধু ‘আল মুসলিমিন’ না, তিনি রাব্বুল আলামিন। সবার স্রষ্টা। ক্ষমা করবেন, আপনাদের দেশে নাম তো ‘ইসলামিক রিপাবলিক অব সৌদি আরাবিয়া’ নয়। বরং মরহুম বাদশাহ ইবনে সৌদের সম্মানে ‘কিংডম অব সৌদি আরাবিয়া’। কই আমরা কেউ তো এ নামে আপত্তি করিনি। (সূত্র: বঙ্গবন্ধুর নীতিনৈতিকতা, হাসান মোরশেদ)।
১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনের উদ্বোধনী ভাষণে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বঙ্গবন্ধু বলেন : ‘রাজনীতিতে যারা সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টি করে, যারা সাম্প্রদায়িক তারা হীন, নিচ, তাদের অন্তর ছোট। যে মানুষকে ভালোবাসে সে কোনো দিন সাম্প্রদায়িক হতে পারে না। আপনারা যারা এখানে মুসলমান আছেন তারা জানেন যে, খোদা যিনি আছেন তিনি রাব্বুল আলামিন। রাব্বুল মুসলিমিন নন। হিন্দু হোক, খ্রিস্টান হোক, মুসলমান হোক, বৌদ্ধ হোক সব মানুষ তার কাছে সমান। সেজন্যই একমুখে সোশ্যালিজম ও প্রগতির কথা এবং আরেক মুখে সাম্প্রদায়িকতা পাশাপাশি চলতে পারে না। একটা হচ্ছে পশ্চিম। যারা এ বাংলার মাটিতে সাম্প্রদায়িকতা করতে চায়, তাদের সম্পর্কে সাবধান হয়ে যাও। আওয়ামী লীগের কর্মীরা, তোমরা কোনো দিন সাম্প্রদায়িকতাকে পছন্দ করো নাই। তোমরা জীবনভর তার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছ। তোমাদের জীবন থাকতে যেন বাংলার মাটিতে আর কেউ সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন না করতে পারে।’
পৃথিবীতে সাম্প্রদায়িকতা এখন বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে একসঙ্গে বসবাস করতে গেলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বিকল্প নেই। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব, তার আদর্শ, তার দর্শন চর্চা করতে পারলে তার স্বপ্নের সত্যিকারের সোনার বাংলা গড়তে বেশি সময় লাগবে না। আর তাহলে সারা বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হবে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সুদৃঢ় মনোবল এবং দক্ষ নেতৃত্বের কারণে আমরা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। নতুন প্রজন্মসহ আমাদের সবার কর্মকাণ্ড তার দর্শন ও জীবনাদর্শ অনুযায়ী পরিচালিত হওয়া উচিত। বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্টের সব শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। পরিশেষে জাতির পিতার শততম জন্মতিথিতে সবাইকে জানাই মুজিববর্ষের শুভেচ্ছা।
অধ্যাপক এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান : উপাচার্য, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
- অগ্রণী ব্যাংকের ১০ কোটি টাকা উধাও, শাখা ব্যবস্থাপকসহ আটক ৩
- গাজা নীতির বিরোধিতা করে মার্কিন পররাষ্ট্র মুখপাত্রের পদত্যাগ
- শেষ হচ্ছে নিষেধাজ্ঞা, জাল-নৌকা মেরামতে ব্যস্ত সময় পার করছে জেলেরা
- অক্টোবরে পরীক্ষামূলক চালু হচ্ছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র
- বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করে ক্ষমতার জন্য: ওবায়দুল কাদের
- শেরেবাংলার মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- শেরেবাংলার মৃত্যুবার্ষিকী আজ
- হাসিনা-তাভিসিন আন্তরিক বৈঠক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ দলিল স্বাক্ষর
- বিমানে ওঠার আগে বৈদেশিক মুদ্রাসহ আটক ১
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খেলায় হেরে গিয়ে জয় উদযাপনে হামলা, যুবক নিহত
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে
- বাংলাদেশে চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- থাইল্যান্ডের রাজা-রানির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
- বাংলাদেশকে ‘সিকিউরিটি প্রোভাইডার’ দেশ হিসেবে দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট
- টাঙ্গাইল শাড়িসহ ১৪ পণ্যকে জিআই স্বীকৃতি
- দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী
- বান্দার যে কর্মের ফলে বৃষ্টি বন্ধ করে দেন আল্লাহ
- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- এই গরমে দিনে কয় কাপ চা পান করবেন?
- গরমে প্রাণ জুড়াবে আমপান্না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- ভোলায় জেলা প্রশাসনের ঈদ সামগ্রী পেল ৩০ পরিবার
- ভোলায় অনুষ্ঠিত হলো প্রাণী প্রদর্শনী মেলা
- ভোলায় উদ্যোক্তাদের তিনদিনের ঈদমেলায় ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ঢল
- দুর্যোগ মোকাবেলায় আমাদের সচেতনতা ও সামর্থ্য বাড়াতে হবে
- বদহজম-পেটে যন্ত্রণা অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারের লক্ষণ নয় তো?
- পায়ের পাতায় ব্যথা, হতে পারে যে রোগের লক্ষণ
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- পটুয়াখালী ইপিজেডের জমি হস্তান্তর, ১৩৫০ মিলিয়ন বিনিয়োগের প্রত্যাশা
- মাত্র ৪ উপকরণে ঘরেই তৈরি করুন কোণ মেহেদি
- জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে পারলে ভোটের চিন্তা থাকবে না
- ভোলায় শপথ নিলেন তিন ইউপি চেয়ারম্যান
- বেসরকারি মাদ্রাসার শিক্ষকরাও বদলির সুযোগ পাচ্ছেন
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- পরিবর্তন হলো ২৪৭ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম
- ঈদের রেসিপি কবুতরের রোস্ট
- লিটনের সমস্যাটা মানসিক, এখান থেকে বের হতে হবে: সুজন
- বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় দুই কোটি ৩৫ লাখ টাকা টোল আদায়
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা
- গরমে স্বস্তি পেতে ইফতারে শসা-লেবুর জুস