• বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৬ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী

বিগত ১১ বছরে প্রতিটি ক্ষেত্রে ঈর্ষণীয় উন্নয়ন হয়েছে : রাষ্ট্রপতি

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, কৃষির উন্নয়নে বর্তমান সরকারের গৃহীত বাস্তবধর্মী বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ফলে বিগত প্রায় এগারো বছরে প্রতিটি ক্ষেত্রে ঈর্ষণীয় উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। এরমধ্যে দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে।
আজ ‘জাতীয় মৌ মেলা ২০২০’ উপলক্ষে রবিবার এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি এ কথা বলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রতি বছরের ন্যায় এবারও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘জাতীয় মৌ মেলা ২০২০’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে জেনে তিনি আনন্দিত। এবারের মৌ মেলার প্রতিপাদ্য ‘পুষ্টি নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য মৌচাষ’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে তিনি মনে করেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, স্বাধীনতার পর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে কৃষিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছিলেন। জাতির পিতা সূচিত কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার কৃষির উন্নয়নে বাস্তবধর্মী পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে।

তিনি বলেন, দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পাশাপাশি কৃষিপণ্য রপ্তানির মাধ্যমে অর্জিত হচ্ছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা। কৃষির এ অগ্রযাত্রায় দেশে উৎপাদিত মধু বিশ্ববাজারে স্থান করে নিতে সক্ষম হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

তিনি বলেন, মধু অত্যন্ত সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার। মধুতে প্রায় ১৮১ ধরনের রাসায়নিক উপাদানসহ বিভিন্ন এনজাইম ও ভিটামিন রয়েছে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ পুষ্টির যোগান দেয়।
আবদুল হামিদ বলেন, ফসলের মাঠে মৌচাষের মাধ্যমে উৎপাদিত মধু ও মোম বিক্রি করে পারিবারিক স্বচ্ছলতা বৃদ্ধিসহ গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন করা সম্ভব।

এ ছাড়াও মৌমাছি মধু সংগ্রহের সময় ফুলের মধ্যে পরাগায়ন ঘটায়। এতে ফসলের ফলন শতকরা ২০ থেকে ৩০ ভাগ বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে বিভিন্ন ফল ও তেলজাতীয় ফসলের ফলন বাড়াতে মৌচাষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। মৌচাষের মাধ্যমে এ ধরনের ফসলের ঘাটতি হ্রাস করে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করা সম্ভব।
রাষ্ট্রপতি বলেন, পরিকল্পিতভাবে মৌচাষ করে মধু আহরণের মাধ্যমে দেশে মধুর চাহিদা পূরণ করে প্রতিবছর বিদেশে মধু রপ্তানি করে শত কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য প্রয়োজন পরিকল্পিতভাবে মৌমাছি চাষ ও মৌচাষিদের মৌচাষে উদ্বুদ্ধ করা।
এ ক্ষেত্রে জাতীয় মৌ মেলা মৌচাষিদের উৎসাহ প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তিনি মনে করেন।
বাণিতে তিনি ‘জাতীয় মৌ মেলা ২০২০’ এর সাফল্য কামনা করেছেন।