• শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

নিরাপদ প্রসব প্রতিটি মায়ের অধিকার : রাষ্ট্রপতি

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৮ মে ২০২০  

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বলেছেন, নিরাপদ প্রসব প্রতিটি মায়ের অধিকার। যথাযথ মর্যাদা, আন্তরিকতা ও সম্মানের সাথে মায়েদের বৈষম্যহীন সেবা প্রদান সংশ্লিষ্ট সকলের নৈতিক দায়িত্ব।
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ‘নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস’ উপলক্ষে বুধবার দেয়া এক বাণীতে একথা বলেন।
তিনি বলেন, “আমি আশা করি প্রতিটি সেবাদানকারী, পরিবারের সদস্যবৃন্দ প্রসব পরিকল্পনার মাধ্যমে গর্ভকালীন, প্রসবকালীন ও প্রসব পরবর্তী সময়ে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে দক্ষ সেবাদানকারীর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সেবা নিশ্চিত করবেন।”
নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস উদযাপনের মাধ্যমে মা ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ে সকলের সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে এবং সেবার মান বৃদ্ধির মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সহজতর হবে বলেও প্রত্যাশা করেন রাষ্ট্রপতি।

প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ‘নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস-২০২০’ পালনের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘করোনার কালে ঘরে থাকি, মা ও শিশুকে নিরাপদ রাখি’ বর্তমান প্রেক্ষাপটে খুবই অর্থবহ ও সময়োপযোগী হয়েছে ।
আবদুল হামিদ বলেন, বর্তমানে বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস মহামারি আকার ধারণ করেছে। বাংলাদেশেও এর বিস্তার ঘটেছে। করোনা ভাইরাস সংক্রমণে বয়স্ক ব্যাক্তি, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার আক্রান্ত ও গর্ভবতী নারীরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে থাকেন।
তিনি বলেন, করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধ এবং সর্বস্তরের জনসাধারণের জীবন রক্ষায় সরকার করোনা আক্রান্তদের জন্য ডেডিকেটেড হাসপাতাল স্থাপন করেছে। এ সকল হাসপাতালে নিরাপদ প্রসব, সিজারিয়ান সেকশনসহ প্রসূতি মায়েদের সকল চিকিৎসা এবং শিশুদের চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, বর্তমান সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। বিগত এক দশকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি স্বাস্থ্যখাতে বিশেষ করে মা ও শিশুমৃত্যু হ্রাসে ব্যাপক সাফল্য অর্জিত হয়েছে।

তিনি বলেন, স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে রোলমডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। স্বাস্থ্যখাতের এ অগ্রগতি ধরে রাখতে তিনি সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, সুশীল সমাজ, পেশাজীবী সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনগণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রপতি ‘নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস- ২০২০’ এর সার্বিক সফলতা কামনা করেন।