• শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

নতুন মুদ্রানীতি ২৯ জুলাই ঘোষণা

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৭ জুলাই ২০২০  

২০২০-২১ অর্থবছরের নতুন মুদ্রানীতি আগামী ২৯ জুলাই ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। মহামারির কারণে এবার ভার্চুয়ালি মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, এবারের মুদ্রানীতি হবে প্রবৃদ্ধি ও অর্থনীতি সহায়ক। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া মহামারি করোনা ভাইরাসে বিপর্যস্ত অর্থনীতি পরিস্থিতিতে বেসরকারি ঋণ বাড়ানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে এবারের মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হবে। 

এদিকে মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক এরই মধ্যে নানা কর্মসূচি নিয়েছে। বিশেষ করে প্রণোদনার মাধ্যমে ক্ষুদ্র, মাঝারি শিল্প, বড় শিল্প ও সেবা খাত, রফতানি ও কৃষিসহ সব পর্যায়ে উৎপাদন ঠিক রাখতে ঋণ জোগান বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। 

এ লক্ষ্যে সরকারের সুদ ভর্তুকির আওতায় কম সুদে ঋণের জন্য কয়েকটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করা হয়েছে। এসব তহবিল থেকে ঋণ বিতরণের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান ঠিক রাখা অন্যতম লক্ষ্য। 

সরকার এসব লক্ষ্য সামনে রেখে নির্ধারিত ৮ দশমিক ২০ শতাংশের কাছাকাছি জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জন এবং মূল্যম্ফীতি ৫ দশমিক ৪০ শতাংশে সীমিত রাখার লক্ষ্যকে সামনে রেখে মুদ্রা সরবরাহ বাড়ানোর প্রাক্কলন করা হবে নতুন মুদ্রানীতিতে।

এদিকে সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ঘোষিত মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল। কিন্ত তা মাত্র ৮ দশমিক ৬১ শতাংশ অর্জন হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক কম।  এর আগের অর্থবছর শেষে ১৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল।

প্রসঙ্গত, মুদ্রানীতি দেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ঋণ, মুদ্রা সরবরাহ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ, বৈদেশিক সম্পদ কতটুকু বাড়বে বা কমবে, এর একটি পরিকল্পনা করা হয়। গত বছর থেকে অর্থবছরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখার জন্য বছরে দুবার নয়, একবার মুদ্রানীতি ঘোষণার নিয়ম চালু করা হয়।