• রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী

মাছের পেটে স্বর্ণ, কেজি প্রতি দাম সাড়ে ৩৪০০০ ডলার!

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৭ অক্টোবর ২০২০  

ক্যাভিয়ার পৃথিবীর সবচেয়ে দামি খাবার হিসেবে সমাদৃত। প্রতি কেজির দাম হতে পারে ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত। ৩৪ হাজার ৫০০ ডলারেও এক কেজি ক্যাভিয়ার বিক্রি হওয়ার রেকর্ড রয়েছে। 

গত ২০০ বছরে খাবারটি আভিজাত্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে। তবে ক্যাভিয়ারের এই উচ্চ মূল্যের কারণ কি? ক্যাভিয়ার মূলত স্টারজিয়ন নামক মাছের ডিম। 

এরা জীবন্ত ফসিল প্রাণীগুলোর একটি। পৃথিবীতে এদের আগমন ঘটে প্রায় ২২ কোটি বছর আগে। বর্তমান পৃথিবীতে এই মাছের ২৭টি প্রজাতি রয়েছে। যার মধ্যে ১৮টিই বিপন্নপ্রায়। 

প্রজাতি ভেদে মাছগুলো ৮ থেকে ২০ বছর বয়সে পরিণত অবস্থায় পৌঁছায়। এই লম্বা সময় ধরে এদেরকে যত্ন সহকারে লালন করতে হয়। 

 

মাছের পেটের ডিম

মাছের পেটের ডিম

বেশিরভাগ ফার্মেই ডিম সংগ্রহ করা হয় স্টারজিয়নকে হত্যা করে। প্রাপ্ত ডিম পরিমাণ মতো লবণ মিশিয়ে কৌটাতে ভরা হয়। ঐতিহাসিকভাবে ক্যাভিয়ারের উৎপাদন কেন্দ্র রাশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্য। 

একসময় কাস্পিয়ান সাগর থেকে প্রচুর ক্যাভিয়ার আহরণ করা হতো। সোভিয়েত ইউনিয়ন যতদিন টিকে ছিল, রাশিয়া ক্যাভিয়ার উৎপাদন কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতো। 

সোভিয়েত ইউনিয়ন পতনের পর, কাস্পিয়ান সাগর হয়ে ওঠে চোরাকারবারিদের আখড়া। ব্যাপক হারে পাচারের ফলে, কাস্পিয়ান সাগরে এখন স্টারজিয়ন বিলুপ্তপ্রায়। 

বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ক্যাভিয়ার উৎপাদিত হয় চীনে ৬০ শতাংশ। যদিও এখানকার ক্যাভিয়ার শতভাগ ফার্মে উৎপাদিত। চীনের জনগণ ক্যাভিয়ার খেতে অভ্যস্ত নয়। 

ফলে বেশিরভাগ ক্যাভিয়ার রপ্তানি হয়। এছাড়াও ইরান, ইসরাইল, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অনেক দেশেই ক্যাভিয়ার উৎপাদিত হয়। তবে উৎপাদন খরচ অত্যাধিক হওয়ায়, ক্যাভিয়ার রয়ে গেছে মধ্যবিত্তদের নাগালের বাইরেই।