• বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৯ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

মারা গেছেন কাবা ঘরের দরজার নকশাকার

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২১ ডিসেম্বর ২০২০  

পবিত্র কাবা ঘরে স্থাপিত দরজার নকশাকার প্রকৌশলি মুনির আল জুনদি মারা গিয়েছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। জার্মানের একটি হাসাপতালে ভর্তি অবস্থায় গত শনিবার তার মৃত্যু হয়। খবর আল আরাবিয়ার।

মুনির আল জুনদি পেশায় একজন প্রকৌশলী। ২৮০ কেজি খাঁটি স্বর্ণ দিয়ে কাবা ঘরের দরজাটি নির্মাণ করেন তিনি। নকশাকার হিসেবে পবিত্র কাবার দরজার ওপর তাঁর নাম লেখা আছে।

১৩৯৭ হিজরি বা ১৯৭০ সালে তৎকালীন সৌদি বাদশাহ খালেদ বিন আবদুল আজিজ পবিত্র কাবা ঘরে নামাজ আদায়ের পর কাবা ঘরের জন্য খাঁটি স্বর্ণ দিয়ে একটি দরজা নির্মাণ করতে বলেন। 

ওই সময়ে সৌদি সরকারের নির্দেশনা মতে নকশার কাজ অবশ্যই কোনো মুসলিম প্রকৌশলিকে করতে হবে, যেন তার নাম দরজা লিখে রাখা যায়। অবশেষে দরজা নকশার জন্য প্রকৌশলি মুনির আল জুনদিকে নির্বাচন করা হয়। অতঃপর মক্কার ঐতিহ্যবাহী স্বর্ণাকার মাহমুদ বদরের কারখানায় কাজ শুরু হয়।

দেশটির ইতিহাস বিশেষজ্ঞ মানসুর আল আসসাফ এক টুইট বার্তায় জানান, সৌদি রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা বাদশাহ আবদুল আজিজ পবিত্র কাবার দরজা নির্মাণের দায়িত্ব মক্কার আলে বদর পরিবারের ওপর অর্পণ করেন। আর ওই দরজার নির্মাণ শেষ করতে প্রায় দেড় বছর সময় লাগে।

তিনি আরও জানান, এরপর ১৩৯৮ হিজরিতে বাদশাহ খালেদ বিন আবদুল আজিজ খাঁটি স্বর্ণ দিয়ে পুনরায় দরজা নির্মাণ করার জন্য আহমদ বিন বদরকে নির্দেশ দেন। ওই সময় দরজাটির নকশা করেন প্রকৌশলী মুনির। আর দরজার লেখাগুলো শেখ আবদুল রহিম বুখারি তৈরি করেছিলেন।

দরজার দৈর্ঘ্য তিন মিটার ও প্রস্থ দুই মিটার এবং প্রায় অর্ধ মিটার পুরু। থাইল্যান্ডের ম্যাকা কাঠ দিয়ে দরজাটি তৈরি করা হয়। বর্তমানে এটি বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান কাঠ বলেও উল্লেখ করেন মানসুর।

সিরিয়ার হেমস শহরে মুনির আল জুনদি জন্ম গ্রহণ করেছিলেন।