• বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী

বাবা-মা সন্তানের বন্ধু হবেন যেভাবে

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

এই পৃথিবীতে বাবা-মার সঙ্গে সন্তানের সম্পর্কের যা রসায়ন, তার তুলনা আর কোনো কিছুর সঙ্গেই করা যায় না। সন্তানকে কী ভাবে বড় করে তুলবেন এই বিষয়ে সব বাবা-মার মনেই নিজ নিজ ধারণা কাজ করে। 

তারা মনে করেন সন্তানকে ছোটবেলা থেকেই কড়া শাসনে রাখলে হয়ত সে সব কিছু শিখবে। আবার কোনো বাবা-মার মতে, সন্তানের সঙ্গে বন্ধুর মতো মিশতে হবে এবং জানতে হবে তার সব অনুভূতির কথা।

সন্তান যদি আপনাকে ভয় পায়, তাহলে ছোট থেকে ও আপনাকে কখনো নিজের মনের কথা সাহস করে বলতে পারবে না। এজন্য সন্তানের আনন্দ, দুঃখ ইত্যাদি জানা জরুরি। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কীভাবে সন্তানের সঙ্গে বন্ধুর মতো মিশবেন সে সম্পর্কে-

> শিশুরা তাদের চাওয়া-পাওয়া, আবদার ও অনুভূতি প্রকাশের জন্য বেস্টফ্রেন্ড চায়। আপনার মধ্যে যদি সন্তান সেই ভরসার জায়গাটা খুঁজে পায়, তাহলে সে আপনাকেই বেস্টফ্রেন্ড ভাববে। সারাদিনের শেষে সন্তানের সঙ্গে মুখোমুখি বসে কিছুটা সময় কথা বলুন।

> আপনার ব্যস্ততার মধ্যে থেকেও সন্তানের জন্য কিছুটা সময় বের করুন। অনেক সন্তানই মনে করে, তাদের বাবা মা তাদের যথেষ্ট সময় দেন না। তখন ওরা নিজেদের বঞ্চিত ও অবহেলিত মনে করতে থাকে। তাই সন্তানের সঙ্গে একসঙ্গে বসে সিনেমা দেখুন, বেড়াতে যান, একসঙ্গে রান্নাও করতেও পারেন।

> সন্তানের জীবনে কী ঘটছে, সেই বিষয়ে খেয়াল রাখা খুব জরুরি। তবে যেন সে বুঝতে না পারে, আপনি তার উপর নজরদারি করছেন। কোনটা ভুল, কোনটা ঠিক তা প্রথম থেকেই শিশুকে বন্ধুসুলভভাবে শেখান।

> সন্তানের পছন্দকে প্রাধান্য দিন। কখনো তার পছন্দের উপর নিয়ন্ত্রণ আনার চেষ্টা করবেন না। শিশু যে রং পছন্দ করে, তাকে সে রঙের পোশাক বা খেলনা কিনে দিন। কী পোশাক পরবে বা কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করবে, সেই বিষয়ে ওকেই সিদ্ধান্ত নিতে দিন।

> দিনের কিছুটা সময় শিশুকে একাকি থাকতে দিন। আপনার সন্তানের যে বয়সই হোক না কেন, সবাইকে কিছুটা সময় নিজের মতো করে একা কাটাতে দিতে হয়।