• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

নান্দনিক শিল্পরূপে লালমোহন থানার সামনে আমগাছ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৯ জানুয়ারি ২০২০  

লালমোহন প্রতিনিধিঃ 

লালমোহন থানার সেই ঐতিহ্যবাহী স্মৃতিময় পুরনো আমগাছটি আর জীবিত নেই। গাছটি মরে যাওয়ায় একে নান্দনিক শিল্পরূপে সাজিয়েছেন লালমোহন থানা প্রশাসন।

এ আমগাছটিতে যেমন ধরতো আম। তেমনি উপজেলার বিভিন্ন দাগি আসামীদের সাজা দেয়া হতো এ গাছের সাথে বেঁধে। লালমোহন থানায় প্রবেশ করলে সকলের দৃষ্টি থাকতো আমগাছটির দিকে। কালের বিবর্তনে এ আমগাছটি পর্যায়ক্রমে মৃত্যুর দিকে ঝুঁকে পড়ে।

থানা প্রশাসনের উদ্যোগে গাছটিকে নান্দনিক শিল্পে রূপান্তিত করার সিদ্ধান্ত নেয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (লালমোহন সার্কেল) রাসেলুর রহমান জানান, এ আমগাছটি অনেক পুরনো, এখানকার ঐতিহ্য ছিল। এধরণের গাছ এ অঞ্চলে খুবই কম দেখা যায়। এজন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি গাছের মূল যে অংশটি আছে সেই অংশটিকে নান্দনিক শিল্পে রূপান্তরিত করবো।

লালমোহন থানার অফিসার ইনচার্জ মীর খায়রুল কবীর বলেন, আমি এ থানায় যোগদান করেই এ আমগাছটি দেখতে পাই। একটি থানার সামনে এধরণের আমগাছ থাকা অস্বাভাবিক। কিন্তুু কিছুদিন পর দেখলাম গাছটি পর্যায়ক্রমে মরে যাচ্ছে। আমরা সকলে উদ্যোগ নিলাম গাছটিকে রং করে নান্দনিক শিল্পে রূপান্তর করার। বর্তমানে আম গাছটিকে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে।