• শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

অ্যামাজনের ডেটা সেন্টার উড়িয়ে দেয়ার হুমকি!

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১২ এপ্রিল ২০২১  

অ্যামাজনের ওয়েব সার্ভিসের ডেটা সেন্টার উড়িয়ে দেয়ার হুমকি পাওয়ার পর নড়েচড়ে বসেছে যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই। ইতিমধ্যে টেক্সাস থেকে একজনকে গ্রেপ্তারের খবর জানিয়েছে গোয়েন্দা সংস্থাটি।

প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট সিনেট জানিয়েছে, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে মামলা হয়েছে। শেঠ অ্যারন পেন্ডলি নামের ওই ব্যক্তি এফবিআই এজেন্টের থেকে সি-৪ প্ল্যাস্টিক বিস্ফোরক কেনার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি জঙ্গিদের একটি ওয়েবসাইটে এর আগে বলেন, ৭০ শতাংশ ইন্টারনেট গুঁড়িয়ে দিতে চান।

এফবিআই জানিয়েছে, সচেতন এক নাগরিকের শেয়ার করা তথ্য থেকে তারা হুমকির বিষয়ে জানতে পারেন।

অ্যামাজনের এক মুখপাত্র এফবিআইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, ‘আমরা নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করছি। হুমকির বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য এফবিআইকে ধন্যবাদ।’

যুক্তরাষ্ট্রে জানুয়ারির ৬ তারিখের দাঙ্গার পর থেকেই অ্যামাজন ডানপন্থীদের রোষানলে আছে। ওই সময় কোম্পানিটি তাদের ক্লাউড সার্ভিস সেবা বন্ধ করে দেয়। এই ধরনের ডেটা সেন্টারে শত শত কম্পিউটার থাকে। ব্যবহারকারীর ব্যবহৃত তথ্য সেখানেই প্রস্তুত করা হয়। একই সঙ্গে সেগুলো আবার সেখানেই সংরক্ষিত থাকে। যেমন আপনি ইন্টারনেটে যখন গুগলের সেবা জিমেইল বা ইউটিউব চালান, তখন কার্যক্রম শুরু হয় এই ডেটা সেন্টার থেকেই। জিমেইল ওপেন করলেই আপনি গুগলের একটি সেন্টারে প্রবেশ করেন। সেখান থেকে সুপার কম্পিউটারের পাওয়ার চলে যায় আপনার কিবোর্ডে।

স্পর্শকাতর এই সেন্টারগুলোকে ইন্টারনেটের ‘প্রাণকেন্দ্র’ বলা হয়। নিজস্ব নিরাপত্তা দল এখানে বিভিন্ন শিফটে কাজ করেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য রয়েছে বিকল্প ব্যবস্থা। আলাদা আলাদা লোকেশনে একাধিক কম্পিউটারে প্রত্যেক ব্যবহারকারীর ডেটা সেভ থাকে বলে এটি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। কার্যক্রমের সব তথ্য সংরক্ষণ করতে কোম্পানিগুলো একাধিক পদ্ধতিতে নজর রাখে।