বঙ্গকন্যার বিশ্বনেতা হয়ে ওঠা
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ৯ ডিসেম্বর ২০১৮
বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার পথ চলার ইতিহাসটা এত সহজ ছিল না। যার প্রতিটি কদম ছিল কন্টকাকীর্ণ। সেই দুর্গম চলার পথটি পাড়ি দিয়ে আজ তিনি বিশ্বনেতার আসনে আসীন হয়েছেন।
বিশ্ববিখ্যাত প্রভাবশালী সাময়িকী ফোর্বসের বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ১০০ নারীর মধ্যে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবস্থান ২৬তম। এই তালিকায় শুধু রাজনীতিবিদেরাই নন, রয়েছেন ব্যবসায় পরিচালনা, ফ্যাশন ডিজাইন, স্বাস্থ্য সেবা, ক্রীড়া, অর্থনীতিসহ বহু পেশার নারীরা। তালিকার মধ্যে রাজনীতি ক্যাটাগরিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবস্থান ৬ষ্ঠ। তার আগে ক্রমান্বয়ে রয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে, ৩ মার্কিন নারী বিচারপতি, রানি এলিজাবেথ, এবং ৫ম স্থানে ট্রাম্প কন্যা ইভানকা ট্রাম্প।
৩য় অবস্থানে থাকা মার্কিন সুপ্রিমকোর্টের ৩ নারী বিচারপতি, রাজনীতিবিদ নন। রানি এলিজাবেথও নন রাজনীতিবিদ। তিনি রানি অর্থাৎ সার্বভৌম। তাকে অন্যদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে সার্বভৌমের অবস্থান নিতে হয়নি বা ধরে রাখতে হয় না। ট্রাম্প কন্যাও নন রাজনীতিবিদ। তিনি নিজে কখনো রাজনীতি করেননি। তার কোন দলীয় পরিচয় নেই। বাবার ক্ষমতায় তিনি ক্ষমতাবান। প্রথম ৬ জনের মধ্যে রাজনীতিবিদ হচ্ছেন অ্যাঙ্গেলা মেরকেল, থেরেসা মে এবং শেখ হাসিনা। অ-রাজনীতিবিদদের যদি ফোর্বসের এই তালিকা থেকে সরিয়ে দেয়া যায় তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলে আসেন ৩য় অবস্থানে। ফোর্বসের নিয়মনীতি অনুযায়ী শেখ হাসিনা বিশ্বের ৩য় ক্ষমতাধর নারী।
এবারে যদি আমরা এই তিন রাজনীতিবিদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করি তাহলে দেখতে পাব শেখ হাসিনার মত পাথর সময়, বন্ধুর পথ পারি দিয়ে প্রথম দুজনকে পেতে হয়নি চ্যান্সেলর/ প্রধানমন্ত্রীর পদ। প্রথম দুজনকে হারাতে হয়নি পুরো পরিবার; জীবন রক্ষায় আশ্রয় নিতে হয়নি ভিনদেশে; মোকাবেলা করতে হয়নি ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা তথা ১৯ বারের জীবন নাশের প্রচেষ্টা। তাদের দেখতে হয়নি পিতার হত্যাকারীদের আইনের উপর দিয়ে চলতে; নিশ্চিত করতে হয়নি পিতা হত্যার, একাত্তরের ঘাতকদের বিচার; সামলাতে হয়নি ইউরোপ-আমেরিকার প্রচণ্ড চাপ; দমন করতে হয়নি জঙ্গিবাদ; মোকাবেলা করতে হয়নি ক্ষুধা, দারিদ্র, অশিক্ষা, মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িকতা। তারা উন্নত পরিবেশে ধনীদের সমর্থন নিয়ে শুধু বুদ্ধি দিয়ে প্রতিযোগিতা করে হয়েছেন চ্যান্সেলর/ প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী, প্রভাবশালী, জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নত ৫টি দেশের কোনটির প্রধানমন্ত্রী নন। সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া, একদা তলাবিহীন ঝুড়ির তকমা পাওয়া দেশটার নেতৃত্ব দিতে দিতে তিনি এমন অবস্থানে পৌঁছেছেন যে আজ বাংলাদেশ বিরোধী মার্কিনমুলুকের চরম পুঁজিবাদীদের পরম প্রিয় পত্রিকা তাঁকে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাজনীবিদ নারীর তালিকার শীর্ষ পর্যায়ে অন্তর্ভুক্ত করতে বাধ্য হয়েছে। এটাই শেখ হাসিনা। ফোর্বসের লোকেরা যদি শুধু ক্ষমতার পরিমাপ না করে ক্ষমতা অর্জনের পরিস্থিতি এবং প্রক্রিয়াটাও বিবেচনায় নিতেন তবে এঞ্জেলা মার্কেল নন, এক নম্বরে থাকতেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা কিভাবে বিশ্বব্যাপী এত ক্ষমতাধর হয়ে উঠলেন। আসুন এবার তার পেরিয়ে আসা পথের দিকে তাকাই। সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর দীর্ঘ ছয় বছর তিনি প্রবাসে কাটিয়েছেন রাজনৈতিক আশ্রয়ে। ৮১ সালে যখন তিনি দেশে ফিরলেন তখন ৩০ লক্ষ শহীদ, ৪ লক্ষ বীরাঙ্গনার বাংলাদেশ স্বাধীনতা বিরোধী জামায়াত, পাকিস্তান, সৌদি আরব, আমেরিকা আর তাদের নতুন স্ট্রাইকার জেনারেল জিয়ার অধীনে। পিতার খুনিদের বিচারের পথ রুদ্ধ করে আইন পাশ হয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধুর খুনিরা বড় বড় রাষ্ট্রীয় পদে, বিভিন্ন দেশের দূতাবাসে বাংলাদেশের কূটনীতিক। যুদ্ধাপরাধীরা জেল থেকে মুক্ত হয়ে নিয়ন্ত্রণ করছে রাজনীতি। স্বাধীনতা বিরোধী সামরিক, বেসামরিক কর্মকর্তারা দেশে ফিরে বসে গেছেন উপরের পদগুলোতে। সেনাবাহিনীতে থাকা শত শত মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করা হয়েছে। বেসামরিক প্রশাসনে থাকা মুক্তিযোদ্ধারা কোণঠাসা। জয় বাংলা আর শেখ মুজিব নিষিদ্ধ।
৮১ সালে দেশে ফিরে দেখলেন নিজের বাড়ি ৩২ নম্বর তাঁর অধিকারে নেই। পারলেন না সেখানে গিয়ে প্রিয়জনদের জন্য প্রার্থনা করতে। পেলেন না কোন থাকার জায়গা। এর বাসায়, ওর বাসায় কাটতে থাকলো তার নিষঙ্গ জীবন। যেখানেই যান সেখানেই তার জীবননাশের জন্য হামলা হচ্ছে। তাড়া করে ফিরছে মুক্তস্বাধীন ৭৫ এর খুনিরা। এসবের মধ্যে ৮২ সালের ২৬ মার্চ জাতীয় স্মৃতিসৌধে শেখ হাসিনা প্রথম সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালেন। দেশের মানুষ আবার এক সাগর রক্তের বিনিময়ে পাওয়া বাংলাদেশ ফিরে পাবার স্বপ্ন দেখতে শুরু করল। রাজপথ হয়ে উঠল তার ঘরবাড়ি; দেশের মানুষ তাঁর ভাইবোন, পরিজন। এদের নিয়েই এগিয়ে চলল তাঁর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক মুক্তির সংগ্রাম; গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পাবার সংগ্রাম। দেশের মানুষ তাঁকে বলল, “গণতন্ত্রের মানসকন্যা”।
প্রধানমন্ত্রীস্বাধীনতা বিরোধী দেশি-বিদেশী শক্তির প্রচণ্ড বাঁধা, ষড়যন্ত্র, তাদের সাম্প্রদায়িক রাজনীতি আর নির্বাচনী কারচুপি আটকে দিল ৯১ সালের নির্বাচনী বিজয়। থামলেন না তিনি। সে নির্বাচনের পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তিদের নিয়ে জাতীয় রাজনীতির কেন্দ্রে নিয়ে আসলেন যুদ্ধাপরাধের বিচার। তাঁর সংশ্লিষ্টতায়, তত্ত্বাবধায়নে গঠন হলো একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটি। জনমত সংগঠিত হল ঘাতকদের বিচারের দাবীতে। গণআদালত গঠন করে দেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় মানুষেরা গোলাম আযম এবং অন্যান্য শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় দিল। স্বাধীনতা বিরোধী জামায়াত-বিএনপি’র সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করা হলো সে রায় কার্যকরের। রায় কার্যকর করা দূরে থাক ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির নেতৃবৃন্দের উপর নেমে আসলো দেশদ্রোহিতার হুলিয়া। সে হুলিয়া নিয়েই পরলোকে গমন করলেন আন্দোলনের নেতা, শহীদ জননী জাহানারা ইমাম।
ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির আন্দোলন বাংলাদেশ রাজনীতির মোড় ঘুরিয়ে দেয়। স্বাধীনতা বিরোধীদের আস্ফালনে অবদমিত হয়ে থাকা জনমানবের মুক্তির আকাঙ্ক্ষা পাখা মেলতে শুরু করে। জামায়াত-বিএনপি’র আয়োজনে মাগুরায় কেন্দ্র দখল করে সিল পেটানোর নির্বাচন বলে দেয় – জামায়াত-বিএনপি’র অধীনে জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব নয়; নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান না করা গেলে জনমতের প্রতিফলন হবে না। আবার আন্দোলন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আন্দোলন। এ আন্দোলনের দাবী এতটাই জনমত অর্জন করেছিল যে সরকারী কর্মকর্তারা পর্যন্ত সচিবালয় ছেড়ে রাজপথে এসে দাবী না মেটা পর্যন্ত লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে যায়। জামায়াত-বিএনপি সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে বাধ্য হয়। দীর্ঘ ২১ বছর পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার সুযোগ পায়। মানুষ ফিরে পায় ৭৫ এ হারানো বাংলাদেশকে।বিমসটেক
শেখ হাসিনা যখন ৯৬ সালে রাষ্ট্র ক্ষমতা গ্রহণ করেন তখন বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে দরিদ্র দেশগুলোর একটি; দারিদ্র তালিকায় ৩/৪ নম্বরে; সুদান, ইথিওপিয়ার কাছাকাছি। সরকার পরিচালনার দায়িত্ব পাওয়ার পর ৯৮ সালের বন্যা মোকাবেলা করে মাত্র দুই/চার বছরের মধ্যে তিনি দেশকে খাদ্যে স্বয়ং-সম্পূর্ণ করে তোলেন; স্বাস্থ্য সেবা দরিদ্র মানুষের দোরগোড়ায় নিয়ে যাওয়ার জন্য দেশজুড়ে চালু করেন কমিউনিটি ক্লিনিক; দেশজুড়ে গড়ে উঠতে থাকে রাস্তা-ঘাট, পুল-কালভার্ড। শেখ হাসিনার প্রথম সরকারের সময়কালে জাতীয় আয়ের প্রবৃদ্ধি হারের গড় দাঁড়ায় ৫.২০% যা তাঁর পূর্ববর্তী সরকারের সময় ছিল ৪.৩২%। সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য রাজনীতির যে আদর্শ বঙ্গবন্ধু রেখে গেছেন শেখ হাসিনা শুধু সে আদর্শ অনুসরণ করে চলেছেন বলেই উল্লেখযোগ্য পরিমাণে দারিদ্র হ্রাস হয়েছে তার প্রথম পাঁচ বছরে।
- জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে ৯টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে জরিমানা
- হাঁপানির কারণে দাঁত-মাড়ির ক্ষয় হচ্ছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- ত্বকে হিট র্যাশ উঠলে সারাতে কী করবেন?
- গরমে বেলের শরবতে মিলবে যত উপকার
- হোয়াটসঅ্যাপে আপনাকে কেউ ব্লক করলে বুঝবেন যেভাবে
- জুনের মধ্যে ৭০ ভাগ ধান-চাল সংগ্রহের নির্দেশ
- পেঁয়াজের বাজারে স্বস্তি ॥ দাম কমছে
- আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশে উন্নয়ন হয়েছে, বললেন ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী
- গ্রাম আদালতের জরিমানার ক্ষমতা বাড়ল
- মহামারি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর পাঁচ প্রস্তাব
- শেয়ার বাজারে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১১শ কোটি টাকা
- প্রথম সিনিয়র অফিশিয়াল বৈঠক করল বাংলাদেশ-জিসিসি
- পোশাক শিল্পের মাধ্যমেই বাংলাদেশ উন্নত দেশে উন্নীত হবে: পাটমন্ত্রী
- বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
- শাকিব খানের ‘তুফান’ সিনেমার টিজার প্রকাশ, দেখা গেল চঞ্চলকেও
- রেলের ম্যানুয়ালি সিগন্যাল ব্যবস্থায় নজরদারি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত
- উড়োজাহাজ কিনতে সবচেয়ে ভালো প্রস্তাব বিবেচনায় নেওয়া হবে: মন্ত্রী
- এপ্রিলে বিজিবির অভিযানে ১৩৪ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য জব্দ
- থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টির আহ্বান
- থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে
- শনিবারে স্কুল খোলা: আন্দোলন করলে বাতিল হতে পারে এমপিও
- দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আহ্বান জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের
- উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করার আগে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা বিবেচনা করুন
- বিশ্বব্যাপী করোনার টিকা প্রত্যাহারের ঘোষণা অ্যাস্ট্রাজেনেকার
- ঝালকাঠিতে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের গণসংযোগ
- বৈরী আবহাওয়ায় মাদারীপুরে দুই উপজেলায় চলছে ভোটগ্রহণ
- বিএনপির নেতারা নির্বাচনে হারবে জেনেই ভোট বর্জন করেছে -শাজাহান খান
- শাহ আমানতে পৌনে তিন কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা উদ্ধার
- মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০
- ভোলায় জেলা প্রশাসনের ঈদ সামগ্রী পেল ৩০ পরিবার
- ভোলায় অনুষ্ঠিত হলো প্রাণী প্রদর্শনী মেলা
- ভোলায় ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালিত
- ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- মাত্র ৪ উপকরণে ঘরেই তৈরি করুন কোণ মেহেদি
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- ঈদের রেসিপি কবুতরের রোস্ট
- সদর উপজেলার কেউ নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হবে না ইনশাল্লাহ
- লিটনের সমস্যাটা মানসিক, এখান থেকে বের হতে হবে: সুজন
- বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় দুই কোটি ৩৫ লাখ টাকা টোল আদায়
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা
- টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা
- ভোলায় কোস্ট গার্ডের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন ও ঔষধ সামগ্রী বিতরণ
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ইইউ
- ফিলিস্তিনে গণহত্যা প্রতিবাদে ভোলায় ছাত্রলীগের কর্মসূচি
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রস্তাব মানবে না হামাস
- শাওয়ালের ছয় রোজা কি ধারাবাহিকভাবে রাখা জরুরি?
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর মাছ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা
- দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে