• বুধবার ০১ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৮ ১৪৩১

  • || ২১ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস আজ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৮ এপ্রিল ২০২৪  

আজ ১৮ এপ্রিল, বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস। ‘ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল ফর মনুমেন্টস অ্যান্ড সাইটস (ICOMOS)’ ১৯৮২ সালে তিউনিশিয়ায় একটি আলোচনা সভায় ১৮ এপ্রিলকে ‘ইন্টারন্যাশনাল ডে ফর মনুমেন্টস অ্যান্ড সাইটস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। পরবর্তী সময়ে ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কোর ২২তম সাধারণ সম্মেলনে দিনটি ‘বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি পায়। সেই থেকে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালন করা হয়।
প্রতি বছর ১৮ এপ্রিল বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস পালন করা হয় বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী স্থান এবং স্মৃতিসৌধের ইতিহাস, বৈচিত্র্য এবং দুর্বলতা সংরক্ষণের বিষয়ে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য। এই বিশেষ দিনটি সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যকে বোঝার জন্য চিহ্নিত করে যা সংরক্ষণের যোগ্য। আমাদের উত্তরাধিকারকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এবং আমাদের সংস্কৃতিকে রক্ষা করার জন্য তরুণ প্রজন্মের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দেওয়ার জন্য দিনটি পালিত হয়। এটি স্থপতি, প্রকৌশলী, ভূগোলবিদ, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার, শিল্পী এবং প্রত্নতাত্ত্বিকদের মতো সমস্ত লোকের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিতে চায়, যারা ঐতিহ্য সংরক্ষণে অবদান রাখে।

জাতিসংঘের শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) ১৬৭টি দেশে মোট ১১৫৫টি স্মৃতিস্তম্ভকে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে মনোনীত করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের ৩টি স্থানকে বিশ্ব ঐতিহ্যস্থল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এগুলো হলো- নওগাঁর পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার, বাগেরহাটের মসজিদ শহর এবং সুন্দরবন।

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার (১৯৮৫) ও বাগেরহাট মসজিদ শহর (১৯৮৫) বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যভুক্ত প্রত্নস্থল। প্রাকৃতিক স্থান হিসেবে বিশ্বে প্রাকৃতিক ঐতিহ্যস্থলভুক্ত হয়েছে সুন্দরবন (১৯৯৭)। এটি পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন। এছাড়া বিশ্বের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে জায়গা পেয়েছে ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, পয়লা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা এবং শীতলপাটি। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকেও ইউনেস্কো আওতাভুক্ত করেছে ২০১৭ সালে ‘মেমরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ নামে।

এসব ঐতিহ্যকে জানার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতিবছর অনেক পর্যটক বাংলাদেশে আসছে। যা দেশের পরিচিতি এবং অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বিশ্বের দরবারে।