• রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

চুক্তিভিত্তিক বিয়ের বৈধতা নেই: হক্কানী আলেম সমাজ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২১ এপ্রিল ২০২১  

দেশে চুক্তিভিত্তিক বিয়ের কোনো বৈধতা নেই। তাই হেফাজত নেতা মামুনুল হক ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে তার অনৈতিক কর্মকাণ্ড বৈধ করার যে চেষ্টা চালাচ্ছেন তা দেশের আলেম সমাজ মেনে নেবে না।

বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে হাক্কানী আলেম সমাজ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পীর মুফতী এহসানুল হক আল মোজ্জাদ্দেদী।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়েছে, ‘পবিত্র ইসলাম ধর্মকে হেফাজত ইসলাম নামের সংগঠনটি যেভাবে কলঙ্কিত করে আসছে তাতে আলেম সমাজ লজ্জিত ও হতভম্ভ। গত ২৫ থেকে ২৮ মার্চ হেফাজতে ইসলামের সদস্যরা সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে জ্বালাও-পোড়াওয়ের মাধ্যমে যে ক্ষতি করেছে তা ইসলাম সমর্থ করে না।’

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে, ‘সম্প্রতি হেফাজতের এক নেতা অনৈতিক কাজে লিপ্ত হয়ে পড়েন, তা অত্যন্ত লজ্জাজনক। দেশে চুক্তিভিত্তিক বিয়ের কোনো বৈধতা নেই। তাই মামুনুল হক অপব্যাখ্যা দিয়ে তার অনৈতিক কর্মকাণ্ড বৈধ করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। সেটি দেশের আলেমরা মেনে নেবে না।’

লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, ‘সম্প্রতি বিভিন্ন কওমি মাদরাসার ছাত্রদের বলৎকারের চিত্র যেভাবে প্রকাশ পাচ্ছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও জঘন্যতম অপরাধ। হেফাজতের অনেক নেতা ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে ধর্মকে কলঙ্কিত করছে, তাদের চিহ্নিত করে বিচারের দাবি আওতায় আনা হোক।’

সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সংগঠনের সভাপতি ড. কাফিলদ্দিন সরকার সালেহী বলেন, ‘২০১০ সালে অরাজনৈতিক দল হিসেবে হেফাজতে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হয়। ইমান, আলেম ও দ্বীনকে প্রতিষ্ঠা করা ছিল তাদের মূল উদ্দেশ্য। সেখান থেকে বিচ্যুত হয়ে তারা ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়ে পড়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘বর্তমান করোনা মহামারিতে চলমান লকডাউন পরিস্থিতিতে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হলেও কওমি মাদরাসা খোলা রাখা হয়। যেকোনো মুহূর্তে কওমি শিক্ষার্থীদের মাঠে নামিয়ে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করা ছিল তাদের প্রধান লক্ষ্য।’

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ড. আবদুল মোমেন সিরাজী, ক্বারী হাফিজুল হক, লোকমান সাইফুল, মুফতী ফয়জুল্লাহ (ঢাকা সেন্ট্রাল জেল ইমাম), মাওলানা মঈনউদ্দিন ফারুকী প্রমুখ।