• বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৯ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

অবহেলিত আকন্দের জাদুকরী গুণাগুণ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০  


  
সাদা আর হালকা বেগুনী রঙের আভা মেশানো ফুল আকন্দ। রাস্তার পাশে বেড়ে ওঠে নিজে নিজেই। অযত্ন আর অবহেলার মাঝেও টিকে থাকে গাছ। এটি কিন্তু মূলত এক প্রকারের ঔষধি গাছ। নানারকম স্বাস্থ্য সমস্যায় এর ছাল, পাতা, ফুল ব্যবহৃত হয়।

গ্রামাঞ্চলে হাঁপানি ও শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় আকন্দ পাতা ব্যবহার করা হয়। আয়ুর্বেদ চিকিৎসা মতে, ১৪টি আকন্দ ফুলের মাঝের চৌকো অংশ নিতে হবে। এর সঙ্গে ২১টি গোলমরিচ দিয়ে একসঙ্গে বেটে ২১টি বড়ি বানাতে হবে। প্রতিদিন সকালে পানি দিয়ে একটি করে বড়ি খেলে হাঁপানি রোগের উপশম হয়। 

এই ওষুধ খাওয়ার সময় পথ্য হিসেবে শুধু দুধ ভাত খেতে হয়। তাহলে শ্বাসকষ্ট দূর হয়। 

আকন্দ গাছের মূলের ছাল শুকিয়ে চূর্ণ করে, আকন্দের আঠা দিয়ে মুড়িয়ে বিড়ির মতো বানিয়ে, তার ধোয়া গ্রহণ করলে হাঁপানি সমস্যা লাঘব হয়। 

ফোঁড়া ফাটানোর কাজে আকন্দ পাতা ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আকন্দ পাতা দিয়ে ব্রণ চেপে বেঁধে রাখলে ফোঁড়া ফেটে যায়। 

বিছা কামড়ালে যে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হয় তা কমাতে আকন্দ পাতা ব্যবহার করা হয়। 

দেহের কোনো স্থানে দূষিত ক্ষত হলে সেই স্থানটি আকন্দ পাতা সেদ্ধ পানি দিয়ে ধুয়ে দিন। এতে সেখানে আর পুঁজ হয় না। 

বুকে সর্দি জমে গেলে পুরনো ঘি বুকে ডলতে হয়। ঘি মাখার পর বুকে আকন্দ পাতা গরম করে সেঁক দিলে দ্রুত সর্দি ভালো হয়। 

খোস পাঁচড়া কিংবা একজিমা সমস্যায় আকন্দের আঠার সঙ্গে চার গুণ সরিষার তেল মিশিয়ে গরম করুন। এই গরম তেলের সঙ্গে কাঁচা হলুদের রস মিশিয়ে একজিমা আক্রান্ত স্থানে ম্যাসেজ করুন। উপকার পাবেন। 

হাত বা পা মচকে গেলে আকন্দ পাতা দিয়ে গরম সেঁক দিন। ব্যথা উপশম হবে দ্রুত। 

অবহেলায় বেড়ে ওঠা গাছটির এত উপকারিতা কি জানা ছিল আপনার?