• মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৭ ১৪৩১

  • || ২০ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

কাগজে বানাই স্মৃতিসৌধ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৫ মার্চ ২০২০  

যেভাবে বানাতে হবে
আমাদের জাতীয় স্মৃতিসৌধ সাতটি ত্রিভুজাকৃতির মিনার দিয়ে গঠিত। প্রতিটি মিনারের দৈর্ঘ্য ও ভূমি আলাদা। এই দৈর্ঘ্য ও ভূমি মাপার সহজ হিসাব হচ্ছে, একটা ফর্মা করে নেওয়া।

ছবি: খালেদ সরকার

যা যা লাগবে
প্লাস্টিক বোর্ড ১ শিট, অ্যান্টিকাটার, গ্লু গান, আঠা বা গ্লু, পেনসিল ও ইরেজার।

ছবি: খালেদ সরকার

১. ফর্মা করতে ২৮ সেন্টিমিটার একটি ভূমিতে ২১ সেন্টিমিটার লম্ব আঁকতে হবে। লম্বটি হবে ভূমির মধ্যরেখায়।

২. এখন ভূমি থেকে লম্ব বরাবর প্রতি ৩ সেন্টিমিটার পর একটি করে বিন্দু দিলে ৭টি মিনারের উচ্চতা পাওয়া যাবে যথাক্রমে ২১, ১৮, ১৫, ১২, ৯, ৬ ও ৩ সেন্টিমিটার।

৩. ভূমি বরাবর প্রতি ২ সেন্টিমিটার পর একটি বিন্দু আঁকতে হবে। তাহলে লম্বের ডানে সাতটি ও বাঁয়ে সাতটি বিন্দু পাওয়া যাবে, এভাবে ত্রিভুজগুলোর উচ্চতা পাওয়া যাবে। ২১ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্যের ত্রিভুজের উচ্চতা হবে ২ সেন্টিমিটার, ১৮ সেন্টিমিটারের উচ্চতা হবে ৪ সেন্টিমিটার, এভাবে ৩ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্যের ত্রিভুজের উচ্চতা হবে ১৪ সেন্টিমিটার। 

 ৪. ত্রিভুজের ভূমি পেতে লম্ব থেকে ভূমির দিকে পরপর বিন্দুগুলো ধরে সাতটা সমান্তরাল রেখা টানতে হবে।

 ৫. সবচেয়ে উঁচু মিনারের ভূমি হবে সমান্তরাল রেখাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ছোটটি।

 ৬. এখন ২১ সেন্টিমিটারের দৈর্ঘ্য ও সমান্তরাল রেখাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ছোটটির মাপকে প্রস্থ ধরে একটি আয়তক্ষেত্র আঁকতে হবে। এই আয়তক্ষেত্রটির একটি কর্ণ বরাবর কাটলেই দুটি সমকোণী ত্রিভুজ পাওয়া যাবে। 

 ৭. একইভাবে ১৮ সেন্টিমিটার উচ্চতার মিনারের জন্য দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম সমান্তরাল রেখার সমান প্রস্থ নিয়ে আয়তক্ষেত্র কেটে কর্ণ কাটতে হবে এবং পরপর বাকি মিনারগুলো কেটে নিতে হবে।

 ৮. এবার ফর্মার অপর পাশেও সমান্তরাল রেখা টেনে নিতে হবে। রেখাগুলো ধরে ধরে ত্রিভুজের জোড়াগুলো গ্লু গান দিয়ে লাগিয়ে দিতে হবে। 

৯. সাতটি মিনার লাগানো হয়ে গেলে প্রথম মিনারের নিচের দিকে একটি ছোট ত্রিভুজ লাগিয়ে দিতে হবে। হয়ে গেল স্মৃতিসৌধ।

 * এই পদ্ধতিতে যেকোনো মাপের স্মৃতিসৌধ বানানো যাবে, শুধু জানতে হবে মিনারের ত্রিভুজের দৈর্ঘ্য সব সময় উচ্চতার ১.৫ গুণ। তাহলে উচ্চতা যদি ‘ক’ হয়, তবে দৈর্ঘ্য ‘ক’ x ১.৫।