• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

৭ ডিসেম্বর মাগুরা মুক্ত দিবস

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৭ ডিসেম্বর ২০২১  

আজ ৭ ডিসেম্বর মাগুরা মুক্ত দিবস। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের এইদিন মাগুরা পাকবাহিনীর হাত থেকে মুক্ত হয়। মাগুরার মুক্তিযোদ্ধারা তৎকালীন মাগুরা ও ঝিনাইদহ মহকুমার বিভিন্ন এলাকা ছাড়াও ফরিদপুর জেলার একটি অংশকে শত্রুমুক্ত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখেন। এখানকার মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা তৎকালীন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়েছে।

ডিসেম্বরে মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণ পাক হানাদার বাহিনী আর তাদের দোসরদেরকে কোণঠাসা করে ফেলে। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে যশোর থেকে পাকসেনাদের একটি অংশ তাড়া খেয়ে মাগুরায় পালিয়ে আসে। একপর্যায়ে মাগুরায়ও তারা তীব্র প্রতিরোধের মুখে পড়ে। মিত্রবাহিনীর সঙ্গে মাগুরার মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুবাহিনীকে মাগুরা থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করে। ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর পাকবাহিনী ও তাদের দোসররা মাগুরা ত্যাগ করে ফরিদপুরের কামারখালী অভিমুখে চলে যেতে বাধ্য হয়। ওইদিন সন্ধ্যায় আকবর হোসেন মিয়া এবং মোল্লা নবুয়ত আলীর নেতৃত্বে শ্রীপুর বাহিনী মাগুরায় প্রবেশ করে প্রশাসনিক দায়িত্বভার গ্রহণ করে।

পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের মাগুরা ত্যাগ মাগুরার জনতার মাঝে এনে দেয় প্রত্যাশিত স্বাধীনতা। এ সময় মুক্তিপাগল জনতা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে রাস্তায় নেমে আসে। এভাবেই ৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ মাগুরা হানাদারমুক্ত হয়।

এদিকে, মাগুরা মুক্ত দিবস উপলক্ষে মাগুরায় ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। মাগুরা জেলা প্রশাসন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, মাগুরা পৌরসভাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দিনভর এসব কর্মসূচি পালন করছে। যার মধ্যে রয়েছে আনন্দ শোভাযাত্রা, সন্ধ্যায় ব্ল্যাক আউটের মাধ্যমে রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে মোমবাতি প্রজ্বলন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

মাগুরার জেলা প্রশাসক মো. আকবর আলী বলেন, ‘মাগুরায় এবার মাগুরা মুক্ত দিবস উপলক্ষে ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে কিছু অনুষ্ঠান রয়েছে যা এবারই মাগুরায় প্রথম আয়োজিত হচ্ছে।’