• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

আমিরাতের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২২  

সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৩ মে) বিকেলে এক বার্তায় এই শোক প্রকাশ করেন তিনি।

এর আগে, শুক্রবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট ও আবুধাবির শাসক শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। আমিরাতের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ওয়ামের বরাতে এ তথ্য জানায় দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমস।

ওয়ামের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের মৃত্যুতে আমিরাতের জনগণ, আরব ও ইসলামী জাতি এবং বিশ্ববাসীকে সমবেদনা জানিয়েছে রাষ্ট্রপতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

শেখ খলিফা বিন জায়েদ ২০০৪ সালের ৩ নভেম্বর থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট ও আবুধাবির শাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। আমিরাতের প্রথম প্রেসিডেন্ট শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের মৃত্যুর পর তার উত্তরসূরী নির্বাচিত হন শেখ খলিফা।

১৯৪৮ সালে জন্মগ্রহণ নেওয়া এ নেতা সংযুক্ত আরব আমিরাতের দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট এবং আবুধাবির ১৬তম শাসক ছিলেন। তিনি প্রয়াত শেখ জায়েদের জ্যেষ্ঠ পুত্র।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে দেশটির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় উভয় সরকার পুনর্গঠনে জোরালো ভূমিকা রাখেন শেখ খলিফা। তার শাসনামলে আমিরাত দ্রুত উন্নয়নের পথে এগোতে থাকে এবং দেশটির বাসিন্দাদের শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন নিশ্চিত হয়।

শেখ খলিফা আমিরাতের তেল-গ্যাস খাতের উন্নয়নসহ দেশটির অর্থনীতি বহুমুখীকরণে সফলভাবে অবদান রেখেছেন। তিনি ফেডারেল ন্যাশনাল কাউন্সিলের সদস্য মনোনয়ন পদ্ধতির বিকাশে একটি উদ্যোগ নিয়েছিলেন, যা সংযুক্ত আরব আমিরাতের সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হয়।

আমিরাতে ব্যাপক জনপ্রিয় এ নেতা সরকারি কার্যক্রমসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিয়মিত জনগণের কথা শুনতেন।