• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

শিশুদের বুকে বড় হওয়ার স্বপ্ন জাগিয়ে দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৩ অক্টোবর ২০২২  

আওয়ামী লীগ সরকার শিশুদের কল্যাণে এবং তাদের আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার উপযোগী করে গড়ে তুলতে সবরকম পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও বিনোদন নিশ্চিত করতে আমরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছি। শিশুদের বুকে বড় হওয়ার স্বপ্ন জাগিয়ে দিতে হবে। এজন্য চাই সবার মিলিত প্রয়াস।

সোমবার (৩ অক্টোবর) ‘বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২২’ উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২২’ পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। এ উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব শিশুর প্রতি আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদের অন্যতম অনুস্বাক্ষরকারী দেশ। জাতিসংঘ কর্তৃক ১৯৮৯ সালে শিশু অধিকার সনদ ঘোষণার বহু পূর্বেই ১৯৭৪ সালে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে বাংলাদেশে শিশু আইন প্রণীত হয়। বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন শিশুর সুরক্ষা ও সার্বিক উন্নয়ন ছাড়া সমৃদ্ধ জাতি গঠনের ভিত্তি নির্মাণ সম্ভব নয়। আমাদের সরকার জাতির পিতার সেই অনুপ্রেরণায় উন্নয়ন ও সুরক্ষার বিভিন্ন কার্যক্রমের সঙ্গে ‘জাতীয় শিশুনীতি-২০১১’, ‘শিশু আইন-২০১৩’, ‘বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন-২০১৭’ প্রণয়ন করেছে। এছাড়া জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শিশু দিবস উদযাপন, সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পুনর্বাসন এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের বিকাশে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের শিশুরা এগিয়ে চলেছে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে, কিন্তু কিছু সামাজিক কুপ্রথা শিশুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষ করে বাল্যবিবাহের ফাঁদে পড়ে মেয়েশিশু ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের আগামী অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে। এ বিষয়ে সরকার সচেতন রয়েছে। আইন হয়েছে বাল্যবিবাহ রোধে।

শুধু সরকারি পদক্ষেপই যথেষ্ট নয়। শিশুর যাবতীয় অধিকার বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে পিতা-মাতা, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রসহ সবার দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন অত্যন্ত জরুরি। আমি সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাসহ সব সচেতন নাগরিক এবং অভিভাবকদের প্রতি শিশুদের সামগ্রিক কল্যাণে কাজ করার আহ্বান জানাচ্ছি। আমি ‘বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২২’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।