• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বেসরকারি খাতে বৈদেশিক ঋণে তদারকি বাড়ল

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৩১ জানুয়ারি ২০২৩  

বৈশ্বিক মন্দা ও ব্যাংকিং খাতে বিদ্যমান পরিস্থিতির কারণে বেসরকারি খাতে বৈদেশিক ঋণের ক্ষেত্রে তদারকি আরও জোরদার করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে বেসরকারি খাতে মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণের সমুদয় তথ্য প্রতি ত্রৈমাসিকের পর থেকে ১৫ দিনের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠাতে হবে।

আগে এসব তথ্য প্রতি ত্রৈমাসিকের পর থেকে এক মাসের মধ্যে পাঠানোর নিয়ম ছিল। বেসরকারি খাতে বৈদেশিক ঋণ গ্রহণের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় এগুলো বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবস্থাপনার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে। ওই চাপ মোকাবিলার আগাম কৌশল গ্রহণের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ পদক্ষেপ নিয়েছে।

এ বিষয়ে সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়, নতুন এ নির্দেশনা চলতি জানুয়ারি মার্চ প্রান্তিক থেকেই কার্যকর হবে।

সার্কুলারে বলা হয়, বেসরকারি খাতে মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে বৈদেশিক ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো ঋণ দাতা ও গ্রহীতার মধ্যে একটি চুক্তি করেন। এ চুক্তিসহ বৈদেশিক ঋণের সব ধরনের তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে পাঠাতে হবে। আগে এসব তথ্য প্রতি ত্রৈমাসিকের পর থেকে এক মাসের মধ্যে পাঠাতে হতো। এখন পাঠাতে হবে ১৫ দিনের মধ্যে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি খাতে মোট বৈদেশিক ঋণ ৯ হাজার ৫৯০ কোটি ডলার। এর মধ্যে বেসরকারি খাতে স্বল্পমেয়াদি ঋণ ১ হাজার ৮০০ কোটি ডলার ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ ৮২০ কোটি ডলার। বেসরকারি খাতে মোট বৈদেশিক ঋণ ২ হাজার ৬০০ কোটি ডলার।

সরকারি খাতে মোট ঋণ ৭ হাজার কোটি ডলার। এর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ ৬ হাজার ৭০০ কোটি ডলার ও স্বল্পমেয়াদি ঋণ ২ হাজার ৯০০ কোটি ডলার।

এদিকে গত ২৪ জানুয়ারি থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঝুঁকি মোকাবিলা করতে তদারকি ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়। সে অনুযায়ী, ব্যাংকগুলোকে নিজ উদ্যোগেই সম্ভাব্য ঝুঁকি নিরূপণ করতে হবে। এগুলো পর্ষদকে জানাতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠাতে হবে।