জীবনে একবার হলেও যে নামাজ পড়তে বলা হয়েছে হাদিসে
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২১
সালাতুত তাসবিহ অত্যন্ত ফযিলতপূর্ণ। সালাতুত তাসবিহ, তাসবিহের নামাজ নামেও পরিচিত। এই নামাজে ৩০০ বার তাসবিহ পাঠ করা হয়। আর তাসবিহ বলতে ‘সুবহানাল্লাহ, ওয়াল হামদুলিল্লাহ, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার’ এ শব্দগুলো বোঝানো হয়েছে। যে নামাজে এসব তাসবিহ পড়ানো হয় সেটি সালাতুত তাসবিহ।
হাদিস শরীফে ‘সালাতুত তাসবিহ’র অনেক ফজিলত বর্ণিত আছে। এই নামাজ পড়লে পূর্বের গুনাহ বা পাপ মোচন হয় এবং অসীম সওয়াব পাওয়া যাবে। সালাতুত তাসবিহ বাধ্যতামূলক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মতো নয়। আমাদের নবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) তার অনুসারীদেরকে এ নামাজ পালনে উৎসাহিত করছেন। জীবনে একবার হলেও মুসলমানরা যেন এ নামাজ পড়ে সে বিষয়ে তিনি গুরুত্বারোপ করেছেন।
❖ কেন এর নাম ‘সালাতুত তাসবিহ’?
সালাতুত তাসবিহ মানে তাসবিহ’র নামাজ। যেহেতু এই নামাজে প্রচুর পরিমাণে (৩০০ বার) তাসবিহ (আল্লাহর পবিত্রতা ও গুণ বর্ণনা) পাঠ করা হয়, তাই এই নামাজের নামকরণ হয়েছে সালাতুত তাসবিহ।
❖ এই নামাজের দলিল কি?
ইবনু আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আব্বাস ইবনু আব্দিল মুত্তালিবকে বলেন, ‘‘হে চাচা! আমি কি আপনাকে (বিশেষ কিছু) দেবো না? আমি কি আপনাকে (গুরুত্বপূর্ণ কিছু) প্রদান করবো না? আমি কি আপনার নিকটে (উপঢৌকন) উপস্থাপন করবো না? আমি কি আপনার জন্য ১০টি উপকার বর্ণনা করবো না, যা করলে আল্লাহ তা‘আলা আপনার—পূর্ব ও পরবর্তী, নতুন ও পুরাতন, ইচ্ছায় ও ভুলবশত, ছোট ও বড়, গোপন ও প্রকাশ্য —সব গুনাহ মাফ করে দেবেন?
আর সে ১০টি উপকারি ব্যাপার হলো: আপনি চার রাকাত নামাজ পড়বেন। প্রতি রাকাতে সুরা ফাতিহা ও অন্য একটি সুরা পড়বেন। প্রথম রাকাতে যখন কিরাত (অর্থাৎ সূরা ফাতিহা ও অন্য সূরা) পড়া শেষ করবেন, তখন দাঁড়ানো অবস্থায় ১৫ বার বলবেন:
سُبْحَانَ اللّٰهِ وَالْحَمْدُ لِلّٰهِ وَلا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَاللّٰهُ أَكْبَرُ
[সুবহা-নাল্লা-হি ওয়ালহামদু লিল্লা-হি ওয়ালা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াল্লা-হু আকবার]
এরপর রুকুতে যাবেন এবং রুকু অবস্থায় (উক্ত দু‘আটি) ১০ বার পড়বেন। এরপর রুকু থেকে মাথা ওঠাবেন এবং ১০ বার পড়বেন। এরপর সিজদায় যাবেন। সিজদারত অবস্থায় ১০ বার পড়বেন। এরপর সিজদা থেকে মাথা উঠাবেন, অতঃপর ১০ বার পড়বেন। এরপর আবার সিজদায় যাবেন এবং সিজদারত অবস্থায় ১০ বার পড়বেন। অতঃপর, সিজদা থেকে মাথা ওঠাবেন এবং ১০ বার পড়বেন। এই হলো এক রাকাতে ৭৫ বার।
আপনি চার রাকাতেই অনুরূপ করবেন।
যদি আপনি প্রতিদিন (এই) আমল করতে পারেন, তবে তা করুন। আর যদি না পারেন, তবে প্রতি জুমায় (সপ্তাহে) একবার। যদি প্রতি জুমু‘আয় না করেন, তবে প্রতি মাসে একবার। আর যদি তাও না করেন, তবে জীবনে একবার হলেও এই আমল করুন।
[আবু দাউদ, আস-সুনান: ১২৯৭; ইবনু মাজাহ, আস-সুনান: ১৩৮৭; আলবানি, সহিহুল জামি’: ৭৯৩৭]
❖ হাদিসটি কি সহিহ?
এই হাদিসটিকে ইমাম আবু দাউদ, ইবনু হাজার আসকালানি, শায়খ আলবানি (রাহ.)-সহ অধিকাংশ মুহাদ্দিস সহিহ বা হাসান (গ্রহণযোগ্য) বলেছেন। শুধু তাই নয়, আমিরুল মুমিনিন ফিল হাদিস হিসেবে খ্যাত ইমাম আবদুল্লাহ্ ইবনু মুবারক (রাহ.) এই হাদিসের উপর আমল করেছেন। পরবর্তীতেও নেককার ব্যক্তিগণ এই আমল করেছেন। [ইবনু আবদিল বার, আত তামহিদ: ১/৬২]
তবে, মুহাদ্দিসগণের একটি অংশ হাদিসটিকে দুর্বল বলেছেন। তাঁদের মতে, এই হাদিসটির সনদ (ধারাবাহিক বর্ণনা সূত্র) সহিহ হলেও মতন (মূল টেক্সট) শায (অভিনব ও বিচ্ছিন্ন)। যারা হাদিসটিকে দুর্বল অথবা মুনকার (আপত্তিকর) বলেছেন, তাদের মতে, এই আমলটি বিদ‘আত।
কিন্তু সনদের দিক থেকে হাদিসটিকে সহিহ বলাই যৌক্তিক। আল্লামা মুবারকপুরি, আযিমাবাদি, আলবানি, আহমাদ শাকিরসহ গত শতাব্দীর প্রখ্যাত হাদিস গবেষকগণের দৃষ্টিতে হাদিসটি বিশুদ্ধ ও আমলযোগ্য। সুতরাং, ইনশাআল্লাহ্ এর উপর আমল করতে পারেন।
❖ বিশেষ কিছু জ্ঞাতব্য:
(১) কোনো এক স্থানে উক্ত তাসবিহ পড়তে সম্পূর্ণ ভুলে গেলে বা ভুলে নির্দিষ্ট সংখ্যার চেয়ে কম পড়লে পরবর্তী যে রুকনেই (অর্থাৎ, দাঁড়ানো, রুকু, সিজদা অবস্থায়) স্মরণ আসুক, সেখানে সেই সংখ্যার সাথে এই ভুলে যাওয়া সংখ্যাগুলোও আদায় করে নেবে।
(২) আর এই নামাজে কোনো কারণে সাজদায়ে সাহু ওয়াজিব হলে সেই সাজদা এবং তার মধ্যকার বৈঠকে উক্ত তাসবিহ পাঠ করতে হবে না।
(৩) তাসবিহর সংখ্যা স্মরণ রাখার জন্য আঙ্গুলের রেখা গণনা করা যাবে না, তবে আঙ্গুল চেপে স্মরণ রাখা যেতে পারে।
(৪) সালাতুত তাসবিহর নামাজ দিনে বা রাতে যেকোনো সময়েই পড়া যাবে। তবে তিনটি হারাম সময় ব্যতীত।
(৫) এটি সাধারণ নফল নামাজ। সুতরাং নফলের নিয়তে পড়বেন।
❖ যেভাবে পড়বেন সালাতুত তাসবিহ:
প্রথমে নামাজ শুরু করবেন আল্লাহু আকবার বলে। এরপর সানা পড়বেন, এরপর সুরা ফাতিহা ও একটি সুরা মিলাবেন। এরপর ১৫ বার তাসবিহটি পড়বেন। তাসবিহটি হলো: সুবহানাল্লাহি ওয়ালহামদুলিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার।
এরপর রুকুতে আরো ১০ বার পড়বেন।
এরপর রুকু হতে দাঁড়িয়ে “রাব্বানা লাকাল হামদ” পড়ার পরে আরও ১০ বার পড়বেন।
এরপর সিজদায় ১০ বার পড়বেন।
প্রথম সিজদা থেকে ওঠে বসে ১০ বার পড়বেন। (অর্থাৎ দুই সিজদার মাঝে বসা অবস্থায়)
এরপর দ্বিতীয় সিজদায় গিয়ে ১০ বার পড়বেন।
এরপর সিজদা থেকে ওঠে একটু সময়ের জন্য বসবেন; বসে আরো ১০ বার পড়বেন। মোট হলো: ৭৫ বার।
এরপর দ্বিতীয় রাকাতের জন্য ওঠে দাঁড়াবেন। প্রথমে সুরা ফাতিহা পড়বেন এবং অন্য সুরা পড়বেন। অতঃপর আবার ১৫ বার পড়বেন। এরপর রুকুতে ১০ বার, রুকু থেকে দাঁড়িয়ে ১০ বার, প্রথম সিজদায় ১০ বার, সিজদা থেকে ওঠে ১০ বার, দ্বিতীয় সিজদায় ১০ বার, এরপর সিজদা থেকে ওঠে বসবেন। বসে আরও ১০ বার পড়বেন। এরপর তাশাহ্হুদ পড়বেন। আরো হলো ৭৫ বার। মোট: ১৫০ বার।
এরপর তৃতীয় রাকাতের জন্য ওঠে যাবেন। এরপর সুরা ফাতিহা ও অন্য সুরা পড়ে ১৫ বার, রুকুতে ১০ বার, রুকু থেকে সোজা হয়ে ১০ বার, সিজদায় ১০ বার, সিজদা থেকে ওঠে ১০ বার, দ্বিতীয় সিজদায় ১০ বার এবং দ্বিতীয় সিজদা থেকে ওঠে অল্প সময় বসবেন। তখন আরও ১০ বার পড়বেন। পড়া শেষে আবার ওঠে দাঁড়াবেন। আরো হলো: ৭৫ বার। মোট: ২২৫ বার।
এরপর চতুর্থ রাকাতে প্রথমে সুরা ফাতিহা ও অন্য সুরা পড়ে ১৫ বার, রুকুতে ১০ বার, রুকু থেকে ওঠে ১০ বার, সিজদায় ১০ বার, সিজদা থেকে ওঠে ১০ বার, দ্বিতীয় সিজদায় আবার ১০ বার, সিজদা থেকে ওঠে বসবেন। বসে আরও ১০ বার পড়বেন। পড়ার পর তাশাহহুদ ও দরুদ পড়বেন। (জানা থাকলে) দু‘আ মাসুরাও পড়বেন। এরপর সালামের মাধ্যমে নামাজ শেষ করবেন। এই রাকাতে আরো হলো ৭৫ বার। মোট: ৩০০ বার।
❖ বিকল্প পদ্ধতি:
আবদুল্লাহ ইবনু মুবারক (রাহ.) আরেকটি পদ্ধতির কথা বলেছেন। সেই পদ্ধতিতে সুরা ফাতিহার পূর্বে ১৫ বার, এরপর সুরা ফাতিহা ও অন্য সুরা মিলিয়ে ১০ বার, রুকুতে ১০ বার, রুকু হতে সোজা হয়ে ১০ বার, প্রথম সিজদায় ১০ বার, প্রথম সিজদা থেকে ওঠে বসা অবস্থায় ১০ বার এবং দ্বিতীয় সিজদায় ১০ বার। এক রাকাতে মোট: ৭৫ বার। এভাবে চার রাকাতে (৭৫*৪) মোট ৩০০ বার হয়। এই নিয়মে পড়াকেও আলিমগণ জায়েয বলেছেন। তবে, প্রথম নিয়মটি সহিহ হাদিসসম্মত এবং সেটিই উত্তম।
অনেক আলেমের মতে, এই নামাজের মধ্যে রুকুর তাসবিহ (সুবহানা রাব্বিয়াল আযিম) ও সিজদার তাসবিহ (সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা) পড়া জরুরি নয়। তবে পড়তে অসুবিধা নেই। এই নামাজের পর দু‘আ করা জরুরি নয়।
- ঝালকাঠিতে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খানের সাথে প্রার্থীদের মতবিনিময়
- বারবার পানি পিপাসা লাগা কোনো রোগের লক্ষণ নয় তো?
- গাছপাকা নাকি কৃত্রিমভাবে পাকানো আম চিনবেন যেভাবে
- দই দিয়ে রাঁধুন পটলের বিশেষ পদ
- যেভাবে এয়ার কুলার ব্যবহার করলে দ্রুত ঘর ঠান্ডা হবে
- বাকশাল সদস্য হয়েছিলেন জিয়াউর রহমান: কাদের
- রাঙ্গামাটিতে সশস্ত্র হামলায় ইউপিডিএফের কর্মীসহ নিহত ২
- নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ২০৪ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি
- শিক্ষার্থীর শ্বাসনালীতে আটকে যাওয়া বাইন মাছ বের হলো অপারেশন করে
- অভিযান শুরু হলে পাহাড়ে অস্ত্র-গোলা লুকিয়ে সমতলে আসেন রহিম
- কান কর্তৃপক্ষের বিতর্কিত আচরণ, নাম নেই ঐশ্বরিয়ার!
- টেকনাফে হচ্ছে সুপ্রিম কোর্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্র্যাস্ট ব্যাংকের শাখায় আগুন
- ৭২ ঘণ্টার মধ্যে লেগুনায় লুকিং গ্লাস লাগানোর কড়া নির্দেশ পুলিশের
- ধর্মান্ধরা সমাজকে পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে: ভূমিমন্ত্রী
- নিয়ন্ত্রণে এসেছে কারওয়ান বাজারের আগুন
- স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা চাইলেন
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ফলেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পেয়েছে
- স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে ২২বছরের স্বামীর বাড়িতে ৪৩বছর বয়সি স্ত্রী
- শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে চায়না দুয়ারী জাল ধ্বংস
- মুলাদী ও হিজলা উপজেলার ৬০ শতাংশ ভোটকেন্দ্রই অতি গুরুত্বপূর্ণ
- প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে আগৈলঝাড়ায় শোভাযাত্রা
- ভোলায় পাঙ্গাস মাছের অবৈধ পোনা শিকারের ৫টি চাই ধ্বংস
- ভোলায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
- কেউ হতাশ হবেন না: প্রধানমন্ত্রী
- ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদধারীদের বিরুদ্ধে আসতে পারে আইনি ব্যবস্থা
- এডিপি: সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে যে ১০ প্রকল্প
- উন্নয়ন রূপকল্পের অন্যতম পথিকৃৎ শেখ হাসিনা : ধর্মমন্ত্রী
- সৌদি গেলেন ২৭ হাজার হজযাত্রী
- বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দিয়ে উদ্বোধন হচ্ছে মডিউলার স্টেডিয়াম
- ভোলায় অনুষ্ঠিত হলো প্রাণী প্রদর্শনী মেলা
- ভোলায় ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালিত
- বরিশালে বিপুল পরিমানে কারেন্ট জাল সহ ১১ জেলে আটক
- সদর উপজেলার কেউ নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হবে না ইনশাল্লাহ
- টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা
- ভোলায় কোস্ট গার্ডের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন ও ঔষধ সামগ্রী বিতরণ
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ইইউ
- ফিলিস্তিনে গণহত্যা প্রতিবাদে ভোলায় ছাত্রলীগের কর্মসূচি
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রস্তাব মানবে না হামাস
- ভোলায় দুদিন ব্যাপী বিজ্ঞান মেলার উদ্বোধন
- ভোলায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীর গণসংযোগ
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর মাছ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা
- আমি জনতার, জনতা আমার- আলহাজ্ব মোঃ ইউনুস
- নির্বাচন হবে অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ, সবাই কেন্দ্রে এসে ভোট দিবেন
- মাদারীপুর সদরে আসিব, রাজৈরে মোহসীন নির্বাচিত
- মাদারীপুরে ৫টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ তিনজন গোয়েন্দা পুলিশের জালে
- ২৭ জেলায় আজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ
- আমরা সবাই ‘বিচারক’: প্রধান বিচারপতি
- মাল্টিপারপাস টার্মিনাল নির্মাণে সমঝোতা স্বাক্ষর বৃহস্পতিবার
- ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা