• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

উত্তরবঙ্গের মহানন্দা নদী থেকেই কাঞ্চনজঙ্ঘা

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১  

কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যাচ্ছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে। দেশের এই অঞ্চলের আকাশ পরিষ্কার হতেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম শৃঙ্গের সৌন্দর্য চাক্ষুস করা যাচ্ছে। সাধারণত অক্টোবর মাসের শেষদিকে পঞ্চগড় থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যেত। এ বছর সেপ্টেম্বরের শেষেই দেখা গেল এই পর্বতশৃঙ্গ।

সেপ্টেম্বরের বেশিরভাগ দিনই মেঘমুক্ত আকাশে ছিল রোদের ঝলকানি। উত্তরবঙ্গ ঘুরতে আসা পর্যটকরা নদীর ধার বা ফাঁকা জায়গা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে ক্যামেরাবন্দি করেছেন। এর জেরে খুশি পর্যটক থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা।

তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা ইউনিয়ন (স্থলবন্দর) থেকে নেপালের দূরত্ব ৬১ কিলোমিটার, ভুটানের দূরত্ব ৬৪ কিলোমিটার, চীনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার, ভারতের দার্জিলিংয়ের দূরত্ব ৫৮ কিলোমিটার, হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্টের দূরত্ব ৭৫ কিলোমিটার আর কাঞ্চনজঙ্ঘার দূরত্ব মাত্র ১১ কিলোমিটার।

তেঁতুলিয়া উপজেলার প্রায় সব জায়গা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা গেলেও সবচেয়ে ভালো উপভোগ করা যায় মহানন্দা নদীর তীরে জেলা পরিষদের ডাকবাংলো ও পিকনিক কর্নার থেকে। গত শুক্রবার সকালে ভালোভাবে দেখা গেলেও দুপুরের পর কিছুটা ঝাপসা হয়ে যায়।

সূর্যের আলোতে কখনো শুভ্র, কখনো গোলাপী আর কখনো লাল রঙ ধারণ করে বরফ আচ্ছাদিত পর্বত চূড়াটি। এই দৃশ্য সবচেয়ে উপভোগ্য হয় ভোর ও বিকেলে। কাঞ্চনজঙ্ঘায় পর্যটক ও ভ্রমণপিপাসুদের সুবিধার জন্য তেঁতুলিয়ায় গড়ে উঠেছে নানা ধরনের স্থাপনা। এর মধ্যে রয়েছে- জেলা পরিষদের ডাকবাংলো, উপজেলা পরিষদের বেরং কমপ্লেক্স, বাণিজ্যিক বিভিন্ন আবাসিক হোটেল এবং নানা ধরনের খাবারের রেস্তোরাঁ।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ্ বলেন, আবহাওয়া অনুকূল থাকলে মেঘমুক্ত আকাশে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্পষ্ট দেখা যায়। এ বছর লকডাউনের কারণে বাতাসে ধূলিকণার পরিমাণ কমে যাওয়ায় এবং আকাশে মেঘ না থাকায় অন্যান্য বছরের তুলনায় একটু আগেভাগে দৃশ্যমান হয়েছে হিমালয় ও কাঞ্চনজঙ্ঘা। তবে আগামীতে আকাশ পরিষ্কার থাকলে আবারও দেখা যেতে পারে।