• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য আরেকটি সুখবর

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২০ ডিসেম্বর ২০২০  

শুধু যোগাযোগ নয়, পদ্মা সেতু প্রকল্পের মাধ্যমে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ৪০০ কেভি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন পেতে যাচ্ছে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। সেতু থেকে ২ কিলোমিটার ভাটিতে এ জন্য আলাদা করে ৭টি পিলার বসানো হচ্ছে। মূল সেতুর জন্য বরাদ্দকৃত ১২ হাজার কোটি টাকা থেকেই নদীর গভীরে তৈরি হচ্ছে পিলারগুলো। আগামী বছরের শেষ নাগাদ এ কাজ শেষ হবে।

হাইভোল্টেজের ৪০০ কেভির এই বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে যাচ্ছে বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, পায়রা বন্দরসহ দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলো। আশুগঞ্জ, সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে পদ্মা নদী পার হয়ে বিদ্যুৎ যাবে এসব জেলায়।

তবে পদ্মা সেতুর স্টিলের তৈরি কাঠামোতে ৪০০ কেভি হাইভোল্টেজ লাইন টানা সম্ভব নয় বলে মূল সেতু থেকে ২ কিলোমিটার ভাটিতে আলাদা করে বসানো হচ্ছে ৭টি বিদ্যুতের খুঁটি।

সেতুর পাইলিংয়ের জন্য শক্তিশালী যে হ্যামার বাংলাদেশে আনা হয়েছে, সেটা দিয়েই বিদ্যুৎ বিভাগের জন্য তৈরি করা হচ্ছে এসব পিলার। মূল সেতুর জন্য বরাদ্দকৃত ১২ হাজার টাকার মধ্যেই নির্মাণ করা হচ্ছে এ পিলারগুলো।

গত বছরের জুনে মাটি পরীক্ষার পর এর মধ্যে সব পিলারের পাইলিং শেষ। ৩৬টি খুঁটির মধ্যে ৩২টির কনক্রিটিংয়ের কাজও সম্পন্ন। আগামী বছরের ডিসেম্বর মাস নাগাদ পুরো কাজটি বিদ্যুৎ বিভাগের হাতে বুঝিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশাবাদী সেতু বিভাগ।

এ বিষয়ে সেতু সচিব বেলায়েত হোসেন বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে আমাদের অনুরোধ করা হয়েছে। যে এটা এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে। তবে বাস্তব অগ্রগতি দেখে আমার মনে হয় আরও সময় লাগবে বিদ্যুৎ লাইনের কাজ শেষ করতে। আমরা আশা করছি, ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করতে পারব।

৭টি পিলারের ৩টিতে ৪টি করে আর ৪টিতে ৬টি করে মোট ৩৬টি খুঁটি প্রবেশ করাতে হচ্ছে নদীর তলদেশে। এক একটি পিলারের মধ্যে দূরত্ব ৮৩০ মিটার।