• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

না ফেরার দেশে একাত্তরের বন্ধু ডা. রথীন দত্ত

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৯ জানুয়ারি ২০২০  

মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বহু প্রাণ বাঁচানো চিকিৎসক ভারতের প্রখ্যাত সার্জন ডা. রথীন দত্ত মারা গেছেন। ৮৯ বয়সী এই চিকিৎসক দীর্ঘ দিন অসুস্থ ছিলেন। গতকাল কলকাতায় তার মৃত্যু হয় বলে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

ডা. রথীন দত্ত এক ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার স্ত্রী আগেই মারা গেছেন। ছেলে সোনাল দত্ত ও মেয়ে রাজশ্রী দত্ত যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী হওয়ায় তারা ফেরার পর বুধবার ডা. রথীন দত্তের শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হবে।

একাত্তরে অসামান্য অবদানের জন্য ২০১২ সালে ডা. রথীন দত্তকে মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা দেয় বাংলাদেশ সরকার। ১৯৯২ সালে প্রখ্যাত এই চিকিৎসককে পদ্মশ্রী পদকে ভূষিত করে ভারত সরকার।

১৯৩১ সালে আসামের মাঙ্গালদোয় জন্ম নেওয়া ডা. রথীন দিব্রুগড় মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করেন। পরে লন্ডনে এফআরসিএস করেন তিনি। ১৯৯২ সাল পর্যন্ত ত্রিপুরার হেলথ সার্ভিসের পরিচালক ও স্পেশাল সেক্রেটারি ছিলেন তিনি। ডা. রথীন দত্ত অগণিত মানুষের জীবন বাঁচিয়েছেন বলে ত্রিপুরার স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

তার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব বলেছেন, তিনি ছিলেন একজন কিংবদন্তিতুল্য সার্জন এবং ত্রিপুরা হেলথ সার্ভিসের একজন দক্ষ প্রশাসক। তার নেতৃত্বেই ত্রিপুরায় চিকিৎসা অবকাঠামো গড়ে ওঠে।

তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তার মানবিক ভূমিকার জন্য তিনি ভারত ও বাংলাদেশ উভয় দেশে পরিচিত ছিলেন।