প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতায় শক্ত ভিতে অর্থনীতি
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ১৩ আগস্ট ২০২০
ইউরোপের দেশ নেদারল্যান্ডস পঞ্চাশের দশক পর্যন্ত প্রতিবছর বন্যায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ত। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঠেকাতে টেকসই বদ্বীপ ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করায় ১৯৫৪ সালের পর আর বন্যা দেখেনি সেখানকার মানুষ। দেশটিতে এখন যে প্রবৃদ্ধি হয়, তার ৬৫ শতাংশ আসে সমুদ্রের নিচ থেকে। রাষ্ট্রীয় কাজে একাধিকবার নেদারল্যান্ডসে যাওয়ার সুবাদে সেখানকার আদলে বাংলাদেশেও বন্যা মোকাবেলায় একটি শতবর্ষী পরিকল্পনার চিন্তা প্রথম মাথায় আসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। নেদারল্যান্ডসের ডেল্টা ব্যবস্থাপনার আলোকে দুই বছর আগে ১০০ বছর মেয়াদি যে বদ্বীপ পরিকল্পনাটি অনুমোদন দেওয়া হয়, সেটির আলোকেই এখন উন্নয়ন বাজেটে নদীভাঙন রোধ, নদীশাসন, নদী ব্যবস্থাপনাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেওয়া শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশের ইতিহাসে বদ্বীপ পরিকল্পনা হলো একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে গত মাসে ডেল্টা কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে। শতবর্ষী পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একটি তহবিলও গঠন করা হয়েছে। যেখানে অর্থায়ন করতে ব্যাপক সাড়া মিলছে বহুজাতিক সংস্থা বিশ্বব্যাংক, এডিবি, জাইকাসহ বিভিন্ন সংস্থা থেকে। পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম মনে করেন, প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী চিন্তার কারণে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একটি শতবর্ষী পরিকল্পনা অনুমোদন পেয়েছে। বন্যা, ঝড়, নদীভাঙন, জলবায়ু পরিবর্তনসহ যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বদ্বীপ পরিকল্পনাটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তাঁর মতে, বন্যা মোকাবেলায় নেদারল্যান্ডস যেমন সফল হয়েছে, বাংলাদেশও একসময় বন্যা নিয়ন্ত্রণে সফল হবে। তবে কিছুটা সময় হয়তো লাগবে।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুবিন্যস্ত পরিকল্পনার অংশ হিসেবে গ্রামীণ অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার কারণে গত এক দশকে বাংলাদেশে গড়ে ৬ শতাংশের ওপরে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। প্রবৃদ্ধির ৬ শতাংশের বৃত্ত ভেঙে ৮ শতাংশ অর্জিত হয়েছে বর্তমান সরকারের সময়ে। বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া মহামারি নভেল করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্বের অর্থনীতি যেখানে বিপর্যস্ত, সেখানে বিদায়ি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশের ওপরেই অর্জিত হয়েছে। করোনার মধ্যেও দেশের মাথাপিছু আয় বেড়েছে ১৫৫ ডলার।
গত সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) জানিয়েছে, করোনার মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রবৃদ্ধি যেখানে ২ শতাংশের নিচে নেমে গেছে, কোনো কোনো দেশের প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক, সেখানে বাংলাদেশে জিডিপির প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ৫.২৪ শতাংশ। করোনার মধ্যেও বাংলাদেশের মাথাপিছু জাতীয় আয় দুই হাজার ৬৪ ডলারে উন্নীত হয়েছে; যেটা আগের অর্থবছরে ছিল এক হাজার ৯০৯ ডলার।
করোনার মধ্যে ৫ শতাংশের ওপরে প্রবৃদ্ধি অর্জনকে সরকারের নেওয়া নানা পরিকল্পনার সুফল বলে মনে করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেন, করোনার কারণে অর্থনীতিতে যে প্রভাব পড়ার আশঙ্কা করা হয়েছিল, ততটা হয়নি।
পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য শামসুল আলম বলেন, সরকার গত ১০ বছরে যেসব দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিল, তার কারণে প্রবৃদ্ধি ভালো হয়েছে। অর্থনীতির ভিত্তি ছিল মজবুত। ফলে করোনায় বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের ধাক্কা লাগেনি। যদিও মাঝখানে তিন মাস অর্থনীতি কিছুটা স্থবির ছিল। প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘমেয়াদি যেসব পরিকল্পনা নিয়েছেন, বিশেষ করে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা—এসবের কারণে অর্থনীতিতে বড় ধরনের ক্ষতি হয়নি। বর্তমান সরকারের আমলেই জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশে উন্নীত হয়।
করোনার এই দুর্যোগে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ যেখানে বলেছিল, বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ২ শতাংশে নেমে আসবে, সেখানে বহুজাতিক এসব সংস্থার পূর্বাভাসকে ভুল প্রমাণিত করে দেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ শতাংশের ওপরে। অর্থনীতির ভিত শক্ত থাকার কারণে বাংলাদেশে করোনাকালেও বড় ধরনের কোনো বিপর্যয় হয়নি বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।
ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্র সীমানা বিরোধ নিষ্পত্তি করে সমুদ্রজয়ের পেছনের পুরো কৃতিত্ব দেওয়া হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। ভারত ও মিয়ানমার থেকে পাওয়া এক লাখ ১৮ হাজার বর্গকিলোমিটারের বিশাল সমুদ্রে সম্পদ আহরণে এরই মধ্যে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে গভীর সমুদ্র থেকে টুনা মাছ সংগ্রহ করে তা জাপানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানির জন্য ৪৮ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে তা পরিকল্পনা কমিশনে পাঠিয়েছে মত্স্য অধিদপ্তর, যা শিগগিরই অনুমোদন পেতে পারে। মত্স্য সম্পদ আহরণে এরই মধ্যে জাহাজও কেনা হয়েছে।
শেখ হাসিনার একক কারিশমায় দীর্ঘদিনের সমস্যা ছিটমহল বিনিময়ও সম্ভব হয়েছে। সমাপ্তি ঘটেছে ১৬২ ছিটমহলের মানুষের ৬৮ বছরের বন্দিদশার। এরপর প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নেওয়া হয় একের পর এক প্রকল্প। রাস্তা, বিদ্যুৎ, চিকিৎসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কৃষিসহ সব ক্ষেত্রে লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া।
যত্রতত্র শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি অপরিকল্পিত বাড়িঘর করার কারণে প্রতিবছর দেশের কৃষিজমি হারিয়ে যাচ্ছে। ১৭ কোটি মানুষের এই দেশে কৃষিজমি বাঁচাতে শক্ত অবস্থান নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর নির্দেশেই দেশে শুরু হয় পরিকল্পিত শিল্পায়ন। সারা দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। দেশে অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রথম ধারণাটি দেন তিনি। এরই মধ্যে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরসহ বেশ কয়েকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার কাজ জোরেশোরে শুরু হয়েছে।
কৃষিজমি রক্ষায় দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সব বিভাগে পল্লী জনপদের ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। যেখানে নিম্ন আয়ের মানুষ পরিকল্পিতভাবে আবাসিক ভবনে বসবাস করার সুযোগ পাচ্ছে। ভূগর্ভস্থ পানি রক্ষায় অর্থনৈতিক অঞ্চল, বিসিকসহ বিভিন্ন শিল্প-কারখানায় জলাধার ও কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগারের ঘোষণা দিয়ে ব্যাপক প্রশংসিত হন প্রধানমন্ত্রী।
বাংলাদেশে প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনায় ব্যাপক প্রাণহানি ঘটছে। সড়কে লাশের মিছিল বন্ধ করতে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দেন, রাস্তার দুই ধারে চালকদের জন্য বিশ্রামাগার নির্মাণ করতে। সেই আলোকে কাজও শুরু হয়েছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় সমুদ্র থেকে জেগে ওঠা চর চিহ্নিত করে সেখানে শিল্পাঞ্চল করার যে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি, সে অনুযায়ী বিভিন্ন স্থানে জেগে ওঠা চরে শিল্পাঞ্চল নির্মাণের কাজও চলছে।
জেলা পর্যায়ে সরকারি অফিসগুলো বিচ্ছিন্নভাবে গড়ে ওঠায় সেবা নিতে গিয়ে হয়রানিতে পড়তে হয় মানুষজনকে। হয়রানি দূর করতে প্রধানমন্ত্রী ৬৪টি জেলায় একই ছাদের নিচে সব সেবা নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেন। এর পর থেকে বিভিন্ন জেলায় একই ছাদের নিচে সব সেবা দিতে বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়।
গ্রাম থেকে কোনো রোগীকে রাজধানীর কোনো হাসপাতালে ভর্তির পর রোগীর আত্মীয়-স্বজনের থাকা-খাওয়া অনেক সমস্যা তৈরি হয়। এসব সমস্যা সমাধানে দেশে প্রথমবারের মতো রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে রোগীদের পাশাপাশি রোগীর আত্মীয়-স্বজন যাতে থাকতে পারে, সে জন্য একটি ডরমিটরি করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শিগগিরই সেখানে ছয়তলা ডরমিটরি কাজ শুরু হবে বলে পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে। একই সঙ্গে ডাক্তারদের জন্যও ডরমিটরি করা হবে নিউরোসায়েন্স হাসপাতালের পাশে। বিদ্যমান যে ৪৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল আছে, সেটি স্থান সংকুলান না হওয়ায় সেখানে আরো ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের কাজও শুরু হচ্ছে শিগগির।
- রোজার মাসে সুস্থ থাকতে হৃদরোগীরা যা করবেন
- মুখে-গলা-ঘাড়ে কালো ছোপ?
- ঐতিহাসিক চুক্তি ॥ একীভূত হলো পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক
- আসছে ১৫০০ টন ভারতীয় পিঁয়াজ
- প্রশাসনে গতি বাড়ানোর উদ্যোগ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গবেষণা অনুদান করমুক্ত
- ইফতারে খান চিড়ার লাচ্ছি
- পণ্য মজুতের দায়ে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা সাড়ে ৩ লাখ
- কয়রায় সুইডেনের প্রিন্সেস ক্রাউন ভিক্টোরিয়া
- হলমার্কের এমডি তানভীর ও তার স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- রমজানে জাল টাকা প্রতিরোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
- মোংলায় বড় জাহাজ ভেড়াতে শুরু হয়েছে মহাযজ্ঞ
- প্রবাসী নারীর অশ্লীল ভিডিও ধারণ, যুবক আটক
- ফোন সুইচ অফ থাকলেও খুঁজে পাবেন সহজে
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি দামে গরুর মাংস বিক্রিতে অপারগতা
- গাজায় দুর্ভিক্ষ-অনাহারে মৃত্যুর ঝুঁকিতে ৩ লাখ ফিলিস্তিনি
- নাশকতার মামলায় বিএনপির ১৩ নেতাকর্মী কারাগারে
- ৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক
- প্রধানমন্ত্রী সবার কথা ভাবেন বলে দেশ আজ উন্নত - শাজাহান খান
- শিবচরে ১ শত ২০ কেজি জাটকা ও জেলিযুক্ত ১০ কেজি চিংড়ি জব্দ
- শরীয়তপুরে প্রথমবার মৌরি চাষ
- বরিশালকে সর্বোচ্চ পেনশন স্কিমের আওতায় আনার প্রতিশ্রুতি
- মেঘনায় অভিযানে জব্দ ৫০ লাখ মিটার জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট
- জনগনের স্বাস্থ্যসেবা দোরগোড়ায় পৌছে দিতে কাজ করছে সরকার
- আত্মতুষ্টি নয়, আগামী পাঁচ বছর দেশ পাহারা দেবো : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- দুমকিতে শিশু ধর্ষনে অভিযুক্ত আসামী গ্রেফতার
- অপরিপক্ক তরমুজে সয়লাব বাজার, বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে
- একরাতে কবর থেকে ১৭ কঙ্কাল উধাও!
- ইস্টার্ন প্লাজায় আইফোনসহ নামিদামি ব্রান্ডের নকল মোবাইল!
- শিশুকে আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবকের যাবজ্জীবন
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন
- চোখের যে সমস্যা ক্যানসারের ইঙ্গিত দেয়
- বেইলি ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে, বরিশাল-ভোলা মহাসড়ক বন্ধ
- চরফ্যাশনে পুষ্টি বাগান স্থাপনে কৃষি উপকরণ বিতরণ
- দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকলে কেন মাথাব্যথা করে?
- ভোলায় বাজার পরিস্থিতি ও নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক মতবিনিময় সভা
- অলসতা দূর করার দোয়া
- ভোলার দুটি ইলিশের অভয়াশ্রমে আগামীকাল থেকে মৎস্য শিকারে নিষেধাজ্ঞা
- পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে ধূমপান
- হঠাৎ কোমরে ব্যথা কঠিন কোনো রোগের লক্ষণ নয় তো?
- বরিশালে ছয় কেজি গাঁজাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
- নতুন নতুন অপরাধ দমনে পুলিশকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ
- রোজা রাখার আগে যে কয়েকটি মেডিকেল টেস্ট করা জরুরি
- ভোলায় বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলার পুরস্কার বিতরন
- চরফ্যাশনে আশ্রয়ন প্রকল্পের নব নির্মিত ঘর পরিদর্শন করলেন উপ-সচিব
- সকালের যে লক্ষণ ডায়াবেটিসের ইঙ্গিত দেয়
- ভোলায় জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস পালিত
- মনপুরা অভিযান চালিয়ে অবৈধ মাছ জব্দ
- চরফ্যাশনে জাটকা রক্ষায় ধারাবাহিক অভিযান
- ঝালকাঠিতে নানা আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবস পালিত