• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বসলো পদ্মাসেতুর ২৮তম স্প্যান, দৃশ্যমান ৪ হাজার ২শ’ মিটার

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২০  

পদ্মা সেতুর ২৮তম স্প্যান বসানো হয়েছে আজ শনিবার। এতে দৃশ্যমান হলো সেতুর চার হাজার ২শ’ মিটার। ২৭তম স্প্যান বসানোর ১৪ দিন পর নতুন ২৮তম স্প্যানটি বসানো হলো আজ। এতে বাকি রইলো ১৩টি স্প্যান।

পদ্মা সেতুর উপ-সহকারী প্রকৌশলী হুমায়ুন কবীর জানান, সেতুর ২০ ও ২১ নম্বর পিলারের ওপর বসানো হয়েছে ‘৪-বি’ স্প্যানটি। পিলার দুটির অবস্থান মুন্সিগঞ্জের মাওয়া ও মাদারীপুরে শিবচরে।
 
সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শুরু হয় স্প্যান বসানোর কার্যক্রম। ৯ টার দিকে ২০ ও ২১ নম্বর পিলারের ওপর দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীদের চেষ্টায় সফলভাবে বসানো সম্ভব হয়েছে স্প্যানটি।

তিনি আরো জানান, শুক্রবার সকালে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া কুমারভোগ কন্সট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে স্প্যানটি নির্ধারিত পিলারের কাছে নেয়া হয়েছে। এ মাসের শেষ সপ্তাহে ২৯তম স্প্যান বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের।

২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। মূল সেতু নির্মাণে কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদী শাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো কর্পোরেশন।