• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বিষন্ন লাগলে একবাটি দই খান

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৮ জুন ২০২০  

করোনাভাইরাসের আতঙ্ক সর্বত্র, তার উপর বিশ্রি গরম। লকডাউনে থাকতে থাকতে মানসিক স্বাস্থ্যও বিঁগড়ে আছে। যেন অবসাদ গ্রাস করতে চাইছে। জানেন, এই সময়ে দই খেলে মন ভালো হয়।

সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখা উঠে এসেছে, মন খারাপের সময় এক বাটি দই খেলেই কেল্লাফতে। মনের মধ্যে থাকা দুঃখের বিষ তো যাবেই, সেই সঙ্গে মস্তিষ্কে কিছু রাসায়নিকের ক্ষরণের ফলে নিমেষে মন ভালো হয়ে যাবে। 

যদি রাতে মন খারাপ হয়, তাহলে রাতের বেলা দই খেলে সেভাবে শরীরে কোন ক্ষতি হয় না। কিন্তু যাদের সহজেই ঠাণ্ডা লেগে যাওয়ার ধাত রয়েছে, তাদের সন্ধ্যার পর দই না খাওয়াই ভালো। কারণ, দই খেলে শরীরে মিউকাস জমতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই সর্দি-কাশির প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তবে অল্প চিনি বা গোলমরিচ মিশিয়ে দইটা খেলে তেমন একটা ক্ষতি নেই।

এবার জানা যাক, মন খারাপের ওষুধ দইয়ের কথা।

গবেষকরা দেখেছেন দইয়ে রয়েছে ল্যাক্টোব্যাসিলাস। এটি একপ্রকার উপকারি ব্যাকটেরিয়া। যা শরীরে থাকা মাইক্রোবায়োমের চরিত্র এমনভাবে বদলে দেয় যে, ডিপ্রেশন বা অবসাদ দূরে পালায়। এখানেই শেষ নয়, ডিপ্রেশন বা মন খারাপ তখনই হয় যখন মস্তিষ্কে বিশেষ কিছু হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এক্ষেত্রেও দই বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। 

মন খারাপ করা হরমোনকে আক্রমণ করতে 'ফিল গুড' হরমোনের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয় দই। ফলে ধীরে ধীরে মন খারাপ কমতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, বেশ কিছু গবেষণাতে দেখা গেছে পাকস্থলিতে উপস্থিত মাইক্রোবায়োম মেন্টাল হেলথের ভালো-মন্দের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে আছে দই। তাই তো দই ও মন-মস্তিষ্কের সম্পর্ককে  কোনভাবেই অস্বীকার করা যায় না।

মন খারাপের সময় শরীরে ল্যাক্টোব্যাসিলাসের পরিমাণ কমে যায়। ফলে কাইনুরেনাইন নামের একটি উপাদানের মাত্রা বাড়তে শুরু করে, যা স্ট্রেস লেভেলকে নিমেষে
বাড়িয়ে দেয়। এই সময় যদি কোনভাবে শরীরে ল্যাক্টোব্যাসিলাসের মাত্রা বাড়ানো যায়, তাহলেই স্ট্রেস তো কমেই, সঙ্গে উৎকণ্ঠাও কমতে শুরু করে। আর এই কাজটি খুব ভালোভাবে করে দই।