• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

যে ওষুধে ‘করোনায় সুস্থের হার বাড়ছে’ বাংলাদেশে

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২২ মে ২০২০  

ইভারমেকটিন, ডক্সিসাইক্লিন ব্যবহারে করোনা মুক্তির হার বেড়েছে কয়েক গুণ। রাজধানীর কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে দেড় হাজার আক্রান্ত রোগীর ওপর এই ওষুধ ব্যবহার করে এমন দাবি করছেন চিকিৎসকরা। তবে বিশেষজ্ঞরা এর ব্যবহারকে স্বাগত জানালেও গুরুত্ব দিচ্ছেন গবেষণায়। স্বাস্থ্য বিভাগও বলছে, বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন তারা।

করোনায় ফ্রন্ট লাইন যোদ্ধাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত পুলিশ। সংখ্যাটা দুই হাজারের বেশি। প্রথমদিকে প্রতিদিন গড়ে বিশ থেকে ত্রিশজন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। তবে গত চার পাঁচদিনে সেই সংখ্যা প্রতিদিন প্রায় এক'শ। হাসাপাতালের চিকিৎসকদের দাবি, ইভারমেকটিন, ডক্সিসাইক্লিন ব্যবহারের ফলেই বাড়ছে সেরে ওঠা রোগীর সংখ্যা।

রোগী শনাক্তের প্রথম দিনেই দেয়া হচ্ছে দুটি ইভারমেকটিন আর ডক্সিসাইক্লিন দেয়া হচ্ছে সাত দিনে সাতটি। তাতেই মিলছে সুফল। কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালের চিকিৎসক পুলিশ সুপার মো. এমদাদুল হক বলেন, ‘আমরা লক্ষ করছি কয়েকদিন ধরে রোগী সেরে উঠছে প্রতিদিন প্রায় ১০০ করে। দুটি ইভারমেকটিন, ডক্সিসাইক্লিন ১০০ মিলিগ্রাম এই ওষুধে সুফল মিলছে।’

এমন জরুরি সময়ে এসব ওষুধ ব্যবহারে নিষেধ নেই বিশেষজ্ঞদের। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে বিস্তর গবেষণার তাগিদ তাদের। বাংলাদেশ ফার্মাকোলজিক্যাল সোসাইটি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান বলেন, 'এ ওষুধ দিয়ে ভালো ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে এ ধরনের প্রচারণা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবে। তাই গবেষণা করা ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করা প্রয়োজন।'

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা বলছেন, বিষয়টি আমলে নিয়ে কাজ করছেন তারা। প্রায় দেড়মাস বেশ কয়েকজন রোগীর ওপর গবেষণা শেষে দেশে এই ওষুধ দুটি ব্যবহারের সুফল তুলে ধরেন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. তারেক আলম।