• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

শিশুর জন্মের প্রথম বছরে যে খাবারগুলি দেবেন না

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২০ জুলাই ২০২০  

শিশুর জীবনের প্রথম বছর শিশুর বৃদ্ধির হার বেশি থাকে। এই সময়য়ে মা-বাবার উচিত শিশুর জন্য উপযুক্ত খাবারগুলি নির্বাচন করা এবং কিছু খাবার না খাওয়ানো।  এমন অনেক খাবার আছে যেগুলি বাচ্চাদের শরীরে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, যার ফলে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। তাই প্রত্যেক পিতা-মাতাকে জানতে হবে, শিশুকে জন্মের প্রথম বছরে কোন খাবারগুলি খাওয়ানো উচিত নয়।

১) এক বছরের কম বয়সী ছোট বাচ্চাদের মধু খাওয়াবেন না। মধুতে ক্লস্ট্রিডিয়াম বটুলিনাম নামের রেণু থাকে, যা বাচ্চারা সেবন করলে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়, কোষ্ঠকাঠিন্য, খিদে ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে।

২)  বাচ্চাদের গরুর দুধ খাওয়ানো তাদের স্বাস্থ্যের উপর বিপরীত প্রভাব ফেলে। গরুর দুধে আয়রনের পরিমাণ কম থাকে, যা শিশুর পক্ষে বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণে আয়রন লাভ করা কঠিন করে তোলে। এছাড়াও, গরুর দুধে উপস্থিত ক্যালসিয়াম এবং কেসিন ডায়েটরি নন-হিম আয়রনের শোষণ বন্ধ করে।  

৩) ফলের রস আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ পেডিয়াট্রিক্স (এএপি), ছয় মাসের থেকে ছোট বাচ্চাদের ফলের রস খাওয়ানো এড়াতে পিতা-মাতাদের পরামর্শ দিয়েছে। এর কারণ হল, জুস শিশুদের প্রথম বছরে কোনও পুষ্টি সরবরাহ করে না এবং ব্রেস্ট মিল্ক প্রতিস্থাপন করতে পারে।  

৪) চকোলেটে মিল্ক সলিড রয়েছে, যার কারণে অ্যালার্জি হতে পারে। দুধযুক্ত যেকোনও খাবার এক বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের দেওয়া উচিত নয়।

৫) বাচ্চাদের বাদামের অ্যালার্জি হওয়ার ঝুঁকি বেশি, এজন্য পিনাট এবং পিনাট বাটার বা যেকোনও নাট বাটার অবশ্যই এড়ানো উচিত।

৬) সীফুড সামুদ্রিক খাবার, বিশেষত শেলফিস এবং অন্যান্য মাছের পারদ উচ্চ, তাই বাচ্চাদের দেওয়া উচিত নয়।

৭) ডিম শিশুরোগ বিশেষজ্ঞরা বাচ্চাকে ডিম দেওয়া এড়াতে বলে কারণ দুই শতাংশ শিশুর ডিম থেকে অ্যালার্জি হয়।

৮) মাংস মাংসজাতীয় খাদ্য শিশুর পক্ষে হজম করা খুব কঠিন হয়ে পড়ে এবং এগুলিতে সোডিয়াম এবং প্রাণিজ ফ্যাট বেশি থাকে, যার কোনওটিই আপনার শিশুর পক্ষে ভাল নয়।

৯) বেরি বেরি যেমন ব্ল্যাকবেরি, ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি এবং রাস্পবেরি এবং অন্যান্য সিট্রাস ফলগুলি অ্যাসিডিক প্রকৃতির। এর ফলে বাচ্চাদের অ্যাসিডিটি এবং পেট খারাপ হতে পারে। সূত্র-বোল্ডস্কাই